Monday , May 20 2024
Breaking News
Home / Exclusive / ছিনতাইকৃত জাহাজ থেকে ভারতীয় নৌবাহিনীর হেলিকপ্টারে জলদস্যুদের গুলি (ভাইরাল সেই ভিডিওসহ)

ছিনতাইকৃত জাহাজ থেকে ভারতীয় নৌবাহিনীর হেলিকপ্টারে জলদস্যুদের গুলি (ভাইরাল সেই ভিডিওসহ)

ভারতীয় নৌবাহিনীর হেলিকপ্টারে গুলি ছুড়েছে সোমালি জলদস্যুরা। ভারতীয় নৌবাহিনীর হেলিকপ্টার ছিনতাইকৃত জাহাজে অভিযান চালাতে গিয়েছিল। এরপর তাদের লক্ষ্য করে গুলি করা হয়।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) এ ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির মতে, গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর সোমালি জলদস্যুরা ‘এক্স-এমভি রুয়েন’ নামের মাল্টার পতাকাবাহী একটি কার্গো জাহাজ হাইজ্যাক করে। এই জাহাজটি আবার ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত হচ্ছিল। এই জাহাজটি সোমালি জলদস্যুরা বাংলাদেশী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে ছিনতাই করার জন্য ব্যবহার করেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ভারতীয় নৌবাহিনী এই ‘এক্স-এমভি রুয়েন’কে আটকানোর জন্য একটি অভিযান শুরু করে। তারা একটি যুদ্ধজাহাজ দিয়ে ছিনতাইকৃত জাহাজটিকে আটকাতে সক্ষম হয়। ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার তখন এমভি রুয়েনের কাছে আসে। এরপর তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। ঘটনার একটি ৪ সেকেন্ডের ভিডিও ভারতীয় নৌবাহিনী সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করেছে।

একটি বিবৃতিতে, ভারতীয় নৌবাহিনী সোমালি জলদস্যু জাহাজে অভিযান সম্পর্কে বলেছে, “ইএক্স-এমভি রুয়েনকে আটকানোর মাধ্যমে সোমালি জলদস্যুদের অপর একটি জাহাজ ছিনতাইয়ের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে। এমভি রুয়েনকে গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর ছিনতাই করে সোমালি দস্যুরা। এটি গভীর সমুদ্রে ছিনতাইয়ের জন্য যাচ্ছিল।”

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “জাহাজটিকে ভারতীয় নৌবাহিনী ১৫ মার্চ আটকায়। তখন এক্স-এমভি রুয়েনের ছাদ থেকে দস্যুরা যুদ্ধজাহাজে সরাসরি গুলি ছোড়ে। এখন যুদ্ধজাহাজটি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী আত্মরক্ষা এবং দস্যুতাবিরোধী কাজ করছে। জাহাজে থাকা দস্যুদের আত্মসমর্পণ এবং বেসামরিকদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

গত মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ভারত মহাসাগর থেকে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে সোমালি জলদস্যুরা হাইজ্যাক করে। এরপর সেখানে অভিযান শুরু করে ভারতীয় নৌবাহিনী।

About Nasimul Islam

Check Also

লোভে পড়ে নিজের ভাইকে বিয়ে করলেন বোন, নেট দুনিয়া তোলপাড়

ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যে টাকার জন্য প্রীতি যাদব নামের এক নারী তার ভাইকে বিয়ে করেছেন। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *