ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন যে আইনের শাসন লঙ্ঘিত হলে প্রধানমন্ত্রীকেও জবাবদিহি করতে হবে। প্রয়োজনে তাকে পদত্যাগও করতে হতে পারে। এই মন্তব্যের পর দেশের রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোচনা শুরু হয়েছে।
অমিত শাহ সংসদে বলেন, “সাংবিধানিক সীমা লঙ্ঘিত হলে প্রধানমন্ত্রীকেও রেহাই দেওয়া হবে না। এটি আমাদের গণতান্ত্রিক শক্তি।” তার মন্তব্যের জবাবে বিরোধী দলগুলি বলেছে যে ১৩০তম সংবিধান সংশোধনী বিলের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক কাঠামোকে দুর্বল করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেন, “এটি সংবিধানের উপর আক্রমণ করার সমতুল্য। আমরা সর্বাত্মক আন্দোলনে যাব।”
অন্যদিকে, ভারতের দক্ষিণী সুপারস্টার থালাপতি বিজয়ও বিজেপির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, তাকে ফ্যাসিবাদী আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “আমাদের একমাত্র আদর্শগত শত্রু বিজেপি,” যা ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নতুন বার্তা হিসেবে দেখাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে অমিত শাহের মন্তব্য স্পষ্টতই দেখায় যে বিজেপির ভেতরে চাপ অনুভূত হচ্ছে, যা বিরোধীরা সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।

