আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার উদ্দেশ্যে কিছু ব্যক্তি ও সংগঠন, যারা সংখ্যালঘু হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে, পরিকল্পিতভাবে দেশের অস্থিরতা ও উত্তেজনা তৈরি করছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটি অংশ নিরাপত্তার দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলন শুরু করেছে। এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন)-এর বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আটকের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
চট্টগ্রামে দাসের অনুসারীদের বিক্ষোভের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতপন্থী এক আইনজীবী নিহত হওয়ার ঘটনা ইসকন এবং তাদের কার্যক্রম নিয়ে নতুন আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ঘটনার পর ইসকনের কার্যক্রম নিয়ে সারাদেশে আলোচনা চলমান।
সম্প্রতি, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন নিজের ভেরিফাই ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি উল্লেখ করেন, “ঢাকায় বড় কিছু ঘটানোর পরিকল্পনা রয়েছে আগামীকাল। তথ্য প্রমাণসহ বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরেই জানাব। আপাতত ঢাকায় প্রবেশে সকল যানবাহন তল্লাশি করুন।”