ভারতীয় এক কিশোরীর সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার উখিয়ার আনসারী কামাল নামের এক যুবকের সাথে। পরবর্তীতে এই সম্পর্ক থেকে ঐ কিশোরী ৮ মাস আগে কোনো ধরনের কাগজ পত্র ছাড়াই অবৈ’ধভাবে সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে আসেন। এরপর বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা (সিআইডি) ঐ মেয়েটিকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
বেনাপোল পোর্ট থা’/না পু’/লি’/শ অবশেষে বুধবার অর্থাৎ ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় উদ্ধার হওয়া ঐ মেয়েটিকে বেনাপোল সীমান্তের ওপারে ভারতের পেট্রাপোল চেকপোস্টে হস্তান্তর করে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার সংস্থা জাস্টিস এন্ড কেয়ারের কর্মকর্তাবৃন্দ। উদ্ধারকৃত কিশোরী ভারতের মালদাহ জেলার চাতলা উপজেলার হাজাতপুর গ্রামের মোজাম্মেল হকের মেয়ে মিন শাহানা ইয়াসমিন।
মানবাধিকার সংস্থা জাস্টিস এন্ড কেয়ারের সিনিয়র অফিসার মুহিত হোসেন দেশের একটি গনমাধ্যমকে জানান, কক্সবাজারের উখিয়ার আনসারী কামাল নামে একটি ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের কারণে সীমান্ত পথে পা’/লিয়ে বাংলাদেশে আসে কিশোরী। মেয়ে পা/লি’য়ে আসার কিশোরীর বাবা তাকে উদ্ধারে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের কাছে আবেদন করেন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ পু’/লি’/শের বিশেষ শাখা সিআইডি মেয়েটিকে উদ্ধার করার জন্য তৎপরতা চালায়। পরবর্তীতে মেয়েটিকে তার প্রেমিকের বাড়িতে পাওয়া যায় এবং সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলার লাইট হাউস নামে একটি এনজিওর আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়। সেখান হতে ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাকে তার বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়।