বর্তমান সময়ে দেশে একটি চক্র রয়েছে যারা ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের ছায়ায় থেকে নানা ধরনের অপরাধ কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। এবং দেশে বাইরে পা/চা/র করছে বিপুল পরিমানের অর্থ। সম্রাট ও খালেদ এবং সাঈদ। তারা রাজনৈতিক দলকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে। তবে ক্যা/সি/নো কান্ডে তারা সকলেই গ্রে/ফ/তা/র হয়েছে। এরই সূত্র ধরে এবার সি/আই/ডির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে তাদের বিদেশে অর্থ পাঠানোর সত্যতা।
ক্যা/সি/নো/কাণ্ডে গ্রে/ফ/তা/র হওয়া যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া ও ঢাকা সিটির বহিষ্কৃত কমিশনার মোমিনুল হক সাঈদের বিরুদ্ধে অর্থপা/চা/রে/র প্রমাণ পেয়েছে সি/আই/ডি। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন গত ১৭ আগস্ট হাইকোর্টে এসেছে। রোববার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাদের মাধ্যমে পা/চা/র হওয়া বিপুল অর্থ উদ্ধারের কাজ করছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। অর্থ/পা/চা/রে/র উপর দেওয়া প্রতিবেদনে নাম রয়েছে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, খালিদ মাহমুদ ভুইয়া, এনামুল হক আরমান, রাজীব হোসেন রানা, জামাল ভাটারা, মোমিনুল হক সাঈদ, শাজাহান বাবলুর। এর আগে বিদেশে অর্থ/পা/চা/রে জড়িতদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাই/কো/র্ট।
২০১৯ সালে বাংলাদেশ সরকার দেশ জুড়ে ক্যা/সি/নো বিরোধে অভিযানে নামে। এতে করে অনেকের নাম উঠে এসেছে প্রকাশ্যে। তবে অধিকাংশ অপরাধীদের গ্রে/ফ/তা/র করে শাস্তির আওতায় এনেছে সরকার। এবং এখনও অনেকের বিচারের কার্য চলমান রয়েছে।