এর আগেও বেশ কয়েকবার সংবাদ মাধ্যমের খবরের শিরোনামে এসেছেন সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এপিএস এ এইচ এম ফুয়াদ। আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে ভাংচুরের অভিযোগের পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে রয়েছে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগও। আর এরই জের ধরে গতকাল মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) রাতে গ্রেপ্তার করা হয় ফুয়াদকে।
এদিকে আজ বুধবার (১৩ অক্টিবর) তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো.আলিমুজ্জামান।
ফুয়াদ ফরিদপুরের আলোচিত দুই হাজার কোটি টাকা মানি লন্ডারিং মামলার অন্যতম আসামি ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহার বাড়ি ভাঙচুর মামলার আসামি।
এদিকে জানা গেছে, ফুয়াদের বিরুদ্ধে রয়েছে মোট ১৩ মামলা। আর এর ভিতর মানি লন্ডারিং ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহার বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনার মামলায় চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে ফরিদুপরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জামাল পাশা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গা ঢাকা দিয়েছেন ফুয়াদ। এর আগেও তাকে ধরতে কয়েকবার অভিযান চালিয়েছে পুলিশ।
ফুয়াদের আরেকটি পরিচয় তিনি জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক ছিলেন।