Sunday , December 15 2024
Breaking News
Home / Entertainment / যতদিন কারাগারে ছিলেন আমি আমিষ খাইনি,শুধু ভর্তা-ভাত খেয়েছি,ফ্লোরে ঘুমিয়েছি:প্রিয়া

যতদিন কারাগারে ছিলেন আমি আমিষ খাইনি,শুধু ভর্তা-ভাত খেয়েছি,ফ্লোরে ঘুমিয়েছি:প্রিয়া

ঢাকাই চলচ্চিত্রের অন্যতম আলোচিত নায়িকা শামসুন্নাহার স্মৃতি। তবে ভক্তদের মাঝে ‘পরীমনি’ নামেই অধিক পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। এর আগে মাদক আইনে মামলায় গত ১ সেপ্টেম্বর জামিনে জেল থেকে ছাড়া পাননি গুণী এই অভিনেত্রী। বর্তমানে নির্মাতা গিয়াসউদ্দিন সেলিমের ‘গুনিন’ সিনেমার শুটিং নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।

তবে সম্প্রতি প্রকশ্যে এলো গুণী এই অভিনেত্রী এক ভক্তের অবাক করা কাহিনী। জানা যায়, যতদিন পরী কারাগারে ছিলেন ততদিন শুধু ভর্তা-ভাত খেয়েছেন বলে এক চিঠিতে জানিয়েছেন ঐ ভক্ত।

প্রিয় নায়িকার কাছে পাঠানো সেই চিঠি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে। পরী নিজেই সেটি ফেসবুকে শেয়ার করে ভক্তকে ভালোবাসা জানিয়েছেন।

পরীমনি ওই নারী ভক্তের চিঠি পোস্ট করে তাকে নিয়ে লিখেছেন, ‘কখনো কখনো বোকা করে দেয় এসব আমাকে। প্রিয় প্রিয়া, তোমার এই ভালোবাসা যত্নে থাকবে খুব।’

ভক্ত চিঠিতে লিখেছেন, ‘শ্রদ্ধেয় প্রিয় পরী আপু, আপু আমার সালাম নিবেন। কেমন আছেন? আপু আমার নাম প্রিয়া। আমি আপনার সবচেয়ে বড় ভক্ত। আমি আপনাকে নিজের জীবনের থেকেও অনেক বেশি ভালোবাসি। আই লাভ ইউ। আপু আপনি যতদিন কারাগারে ছিলেন ততদিন আমি আমিষ খাইনি, শুধু ভর্তা-ভাত খেয়েছি।

তারপর আমি বিছানায় ঘুমাইনি। ফ্লোরে ঘুমিয়েছি। আমি জানি কারাগারে আপনার কোনো সমস্যা বা অসুবিধা হয়নি, তবুও আপু আপনার জন্য অনেক দোয়া করেছি এবং করি, সারজীবন করবো। আপু আমি আপনার জন্য নিজের জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি। আপু ভালোবাসাটা…।’

পরীমনির বাসায় ভক্তদের চিঠি বা উপহার নতুন কিছু নয়।

এর আগে সুনির্দিষ্ট তথ্যের আলোকে গত ৪ আগস্ট বাননীর বাসায় অভিযান চালিয়ে পরীমনিকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। এ সময়ে আটককালে তার বাসায় তল্লাশি চালিয়ে বিপুল পরিমান দেশি-বিদেশি মদ ও বিভিন্ন ধরণের মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়। এরপর দীর্ঘ ২৭ দিন কারাভোগের পর জামিনে জেল থেকে মুক্তি পান তিনি।

About

Check Also

হাসিনাকে মা ডেকে জমি পায়নি, এবার ড. ইউনূস’কে বাবা ডাকতে রাজি জয়

মা সবসময় সন্তানের আবদার পূরণ করে থাকেন। কখনও সন্তানকে ফিরিয়ে দেন না। এ জন্যই আওয়ামী …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *