Friday , January 17 2025
Home / Entertainment / যুক্তরাষ্ট্রে মা-মেয়ে মিলে দারুণ সময় কাটছে, ইচ্ছে আছে এক মাসের মতো ছুটি কাটাবো : মৌসুমী

যুক্তরাষ্ট্রে মা-মেয়ে মিলে দারুণ সময় কাটছে, ইচ্ছে আছে এক মাসের মতো ছুটি কাটাবো : মৌসুমী

সম্প্রতি গত বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) মেয়ে ফাইজাকে সঙ্গে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করেন বাংলা সিনেমা জগতের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী আরিফা পারভিন জামান মৌসুমী। তবে ভক্তদের মাঝে ‘মৌসুমী’ নামেই অধিক পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। এদিকে হঠাৎই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর প্রসঙ্গে জানা যায়, অভিনেত্রীর একমাত্র মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। আর আগামী ২৯ অক্টোবর তার ১৮ বছর পূর্ণ হবে। এরপরই সে নাগরিক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের আইডি কার্ড এবং অন্য কাগজপত্রের জন্য আবেদন করতে পারবে। এ কারণে তার এই সফর।

এদিকে, নতুন সিনেমার কাজ শেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে উড়াল দিয়েছেন প্রিয়দর্শিনী’খ্যাত এই চিত্রনায়িকা। মেয়ের সঙ্গে সান ফ্রান্সিসকোতে দারুণ সময় কাটছে তার, ঘুরছেন সেখানকার দর্শনীয় স্থানগুলোতে।

মৌসুমী বলেন, ‘অনেকদিন পর আমেরিকায় এসেছি। করোনার কারণে ইচ্ছে থাকলেও আসতে পারিনি। মা-মেয়ে মিলে দারুণ সময় কাটছে। ইচ্ছে আছে, এক মাসের মতো ছুটি কাটাবো।’

তিনি আরও বলেন, ‘ক’দিন পর মা ও বোনের কাছে যাবো। এ ছাড়াও ফাইজা “ও” লেভেল শেষ করেছে। এবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে।’

মৌসুমী জানান, সান ফ্রান্সিসকো থেকে কয়েকদিন পর তিনি যাবেন আটলান্টায়। সেখানে ছোট বোন চিত্রনায়িকা ইরিন জামান এবং তার মা থাকেন।

যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার আগে মৌসুমী ‘দেশান্তর’, ‘সোনার চর’ ও ‘ভাঙন’ সিনেমার কাজ শেষ করেন। তিনটি সিনেমাই সরকারি অনুদানের। পাশাপাশি একটি এক ঘণ্টার নাটক ও বিজ্ঞাপনের শুটিং শেষ করেছেন তিনি। দেশে ফেরার সিনেমার ডাবিংয়ে অংশ নেবেন এই অভিনেত্রী।

এদিকে স্ত্রী-কন্যার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও ভিসা জটিলতার কারনে যেতে পারেননি ঢাকাই সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা ওমর সানী। ফলে কিছুদিন তাদের থেকে দূরেই থাকতে হচ্ছে তাকে। তবে জানা গেছে, খুব শীঘ্রই মেয়েকে নিয়ে দেশে ফিরবেন মৌসুমী।

About

Check Also

তনির স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন আর নেই

সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার ও নারী উদ্যোক্তা রোবাইয়াত ফাতিমা তনির স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন আর নেই। ব্যাংককে চিকিৎসাধীন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *