Thursday , October 24 2024
Home / Entertainment / বদনাম করার জন্যই এসব করছে এনসিবি: মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব

বদনাম করার জন্যই এসব করছে এনসিবি: মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব

হঠাৎ করেই ভারতের শীর্ষ আলোচনা-সমালোচনায় পরিনত হয়েছে বলিউডের বাদশাহ খ্যাত অভিনেতা শাখরুখ খান পুত্র আরিয়ান খান। তিনি কয়েকদিন আগে মা/দ/ক কান্ডে গ্রে/ফ/তা/র হয়েছেন। এই নিয়ে বেশ বির্তকেও পড়েছেন শাখরুখ খান। তবে সম্প্রতি ভারতের এনসিপি নেতা ও মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিক বেশ কিছু কথা জানাইয়েছেন আরিয়ান খানকে ঘিরে।

এনসিপি নেতা ও মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিক বলেছেন, আসলে কোনো মা/দ/ক/ই পাওয়া যায়নি বলিউড অভিনেতা শাখরুখ খানের পুত্র আরিয়ান খানের কাছে! তিনি বলেন, মহারাষ্ট্র আর মুম্বাই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বদনাম করার জন্যই এসব করছে এনসিবি। তার মতে, এসবই ষড়যন্ত্র। তবে মালিকের সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে বিজেপি ও এনসিবি। রীতিমতো তথ্যপ্রমাণ নিয়েই মাঠে নামলেন নবাব মালিক। সংবাদ সম্মেলনে বললেন, আ/ট/ক হওয়ার পর আরিয়ান খান এবং তার সঙ্গী আরবাজ মার্চেন্টকে যে দুজন ধরে এনেছেন, তারা এনসিবির অফিসার নন। তাদের একজন বিজেপি কর্মী ও অন্যজন প্রাইভেট গোয়েন্দা। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, আরিয়ানকে ধরে এনসিবি অফিসে নিয়ে আসছেন কে পি গোসাওয়ি। তিনি আরিয়ানের সঙ্গে সেলফি তুলে ইতোমধ্যে ভাইরাল।

এনসিবি তখনই জানিয়ে দেয়, এই গোসাওয়ি তাদের কর্মী নন। তা হলে কে? নবাব মালিক জানালেন, গোসাওয়ি হলেন প্রাইভেট গোয়েন্দা। আরবাজকে ধরেছিলেন মনিশ ভানুশালি। তিনি বিজেপি কর্মী। অন্যদিকে এনসিবি জানিয়েছে, মনিশ ভানুশালি ও গোসাওয়ি প্রমোদতরী ত/ল্লা/শি অভিযানের অন্যতম সাক্ষী। মোট ৯ জন সাক্ষী ছিলেন সেখানে।এনসিবির ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল জ্ঞানেশ্বর সিং বললেন, এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন। কারও সমস্যা থাকলে তিনি আদালতে যেতে পারেন।

অবশ্যে শাখরুখ খানের এই দূর অবস্থায় তার পাশে দাঁড়িয়েছেন বলিউডের অনেকেই। এমনকি শাখরুখ খানের অসংখ্য ভক্ত-অনুরাগীরাও তার পক্ষে রয়েছেন। ইতিমধ্যে ভক্ত-অনুরাগীদের মধ্যে অনেকেই শাখরুখ খানের পাঁশে রয়েছে এমন ব্যানার করে তার বাড়ির সামনে জড়ো হয়েছে।

About

Check Also

আমি আওয়ামী লীগের কেউ হলে গ্রেপ্তার করুন: ইলিয়াস কাঞ্চন

রোড এক্সিডেন্টে তার প্রিয়তমা স্ত্রীর মৃত্যুর পর থেকে নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *