Thursday , November 21 2024
Breaking News
Home / ভিডিও (page 2)

ভিডিও

উদ্বেগজনক পরিস্থতি এবার নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বিদেশী ক্রেতাদের নানা শর্ত, চিন্তিত গার্মেন্টস মালিকরা

উদ্বেগজনক পরিস্থতি এবার নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বিদেশী ক্রেতাদের নানা শর্ত, চিন্তিত গার্মেন্টস মালিকরা tag words Bangladeshi Garment Industry Export Orders Trade Restrictions Embargo Economic Impact Foreign Buyers Credit Conditions Business Concerns Banking Sector Economic Uncertainty Foreign Policy Labor Rights Trade Relations Political and Economic Landscape Global Supply Chain Bangla Tags: বাংলাদেশের পোশাক শিল্প রপ্তানি আদেশ বাণিজ্যিক মোকাবিলা নিষেধাজ্ঞা অর্থনৈতিক প্রভাব বিদেশি ক্রেতারা ঋণপত্র শর্তাদি ব্যবসায়িক চিন্তা ব্যাংকিং খাতা অর্থনৈতিক অনিশ্চিততা বিদেশনীতি শ্রমিক অধিকার বাণিজ্যিক সম্পর্ক রাজনীতি এবং অর্থনীতি পরিস্থিতি বিশ্বব্যাপী সাপ্লাই চেইন

Read More »

দুই কান কাটা আ’লীগের আমু সব খোলাসা করেই সব বলে দিলেন

দুই কান কাটা আ'লীগের আমু সব খোলাসা করেই সব বলে দিলেন Tags words Election Dynamics Political Strategy Awami League Opposition Coalition Seat Allocation Negotiations Leadership Meeting December 17 Deadline Bangla Tags: নির্বাচন পদ্ধতি রাজনীতি রণনীতি আওয়ামী লীগ প্রতিকূল সংগঠন আসন বিন্যাস আলোচনা নেতৃত্ব সভা ১৭ ডিসেম্বর শেষ তারিখ Awami League and Jatiya Party are discussing seat sharing in the upcoming national elections. Amir Hossain Amu, coordinator and spokesperson of Awami League's 14-party alliance, said on Tuesday (December 5) that the first seat-sharing meeting will be held between Awami League and Jatiya Party next Wednesday (December 6). Amir Hossain Amu said that the final decision on seat sharing will have to wait till December 17. He said, 14 parties are an ideological alliance. Alliance affiliation does not depend on seat arrangement. Meanwhile, a delegation led by Jatiya Party Chairman GM Quader held a meeting with Sheikh Hasina at Ganabhaban on Tuesday (December 5) around 7:30 pm. It is said that seat sharing was discussed in the meeting. However, it is not yet known how many seats the Jatiya Party got after the meeting. আগামী জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মধ্যে আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা চলছে। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগের ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেন, আগামী বুধবার (৬ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মধ্যে আসন ভাগাভাগির প্রথম বৈঠক হবে। আমির হোসেন আমু বলেন, আসন ভাগাভাগির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তিনি বলেন, ১৪ দল একটি আদর্শিক জোট। আসন বিন্যাসের ওপর জোটের সম্পর্ক নির্ভর করে না। এদিকে, মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল গণভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে বৈঠকের পর কয়টি আসনের ভাগ পেয়েছে জাতীয় পার্টি তা এখনও জানা যায়নি।

Read More »

এবার বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আসার কথা বললেন খোদ শেখ হাসিনা

এবার বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আসার কথা বললেন খোদ শেখ হাসিনা tag words : United States Bangladesh Election Politics Diplomacy Sheik Hasina Business Economic Policy International Relations Trade Bangla Tags: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নির্বাচন রাজনীতি রাষ্ট্রনীতি শেখ হাসিনা ব্যবসা অর্থনীতি নীতি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বাণিজ্য Call for Fair Election: The Western world, especially the United States, is urging Bangladesh to conduct a fair, impartial, and acceptable election. A letter was sent on October 28 to the three main parties in Bangladesh, calling for unconditional dialogue to resolve the political deadlock. Political Deadlock: The call for dialogue was rejected by many in response, leading to a political stalemate. Awami League announced a one-sided election schedule, raising concerns and controversy. Intellectual Circles' Concerns: There is a growing controversy and concern among intellectual circles and the general public regarding the ruling powers' attempt to renew power through a one-sided election. People are questioning the benefits of such a process and its acceptance by a superpower like the United States. Trade Restrictions and Labor Rights Policy: On November 30, the United States will impose commercial restrictions on Bangladesh under its new labor rights policy. When asked about this, A. K. Abdul Momen expressed uncertainty, stating that he doesn't know much about it. Sheikh Hasina's Indication: Sheikh Hasina herself indicated the possibility of trade restrictions from the United States during a meeting with 14 parties regarding seat distribution. Conspiracy and Sanctions: Sheikh Hasina suggested in the meeting that the leaders of the 14 parties were pointing to the United States, hinting at a conspiracy related to the election, and potential sanctions. She acknowledged that a crisis might arise after the elections, but she expressed confidence in overcoming it. US Embarrassing Awami League: Sheikh Hasina concluded the meeting by stating that the United States is attempting to embarrass the Awami League government over labor issues. She mentioned not being afraid of domestic and foreign conspiracies. Media Reports: English daily Daily Star and Bangla Tribune have reported these developments based on sources. Sheikh Hasina's Awareness: It is noted that Sheikh Hasina seems to be aware that the one-sided election strategy may not be accepted by the Western world. International Dynamics: The text suggests that countries assisting the ruling party in the election include India and China, which are also competitors in the international garment industry market. Potential trade restrictions may benefit competing countries like India and China. Concerns About Industry Ban: There is a question raised about the ability of the 78-year-old leader, Sheikh Hasina, to handle the situation if there is a ban on the industry that has been developed in the country for ages. পশ্চিমা বিশ্ব এবং বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দলগুলো সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আহ্বান জানাচ্ছে। কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এ আহ্বানকে উপেক্ষা করে এক তরফা নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। এই নির্বাচনের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের মতো পরাশক্তি বাংলাদেশের ওপর বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাও নির্বাচনের পর বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, "নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। স্যাংশনও আসতে পারে। তবে নির্বাচন যথাসময় হবে। নির্বাচনের পর নতুন সংকটের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আমি বেঁচে থাকলে এ থেকে উত্তরণ করবো।" শেখ হাসিনা আরও বলেছেন, "শ্রমিক ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছে। এত কম মূল্যে শ্রমিক কোথায় পাবে, আমিও দেখবো। দেশি-বিদেশি চক্রান্ত চললেও আমি ভয় পাই না।" শেখ হাসিনা যে এক তরফা নির্বাচনের খেলায় নেমেছেন, তা পশ্চিমা বিশ্বের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে না তা তিনি নিজেও জানেন। কিন্তু তিনি নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। যদি নির্বাচনের পর বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আসে, তাহলে তা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করবে।

Read More »

শেষ পর্যন্ত জানা গেল, আসন ভাগাভাগিরনির্বাচনে কয়টি আসন পেলেন ইনু মেমনরা

জানা গেল হাসিনার করুণার কয়টি আসন পেলেন ইনু-মেননরা tag words : Awami League 14-party alliance Workers Party Tariqat Federation Jatiya Party (JP) Jasad Election Seat Sharing Sheikh Hasina Boat Symbol National Election Alliance Coordination Ganobhaban Hasanul Haque Inu Rashed Khan Menon Syed Najibul Bashar Maizvhandari Anwar Hossain Manju Bangla Tags: আওয়ামী লীগ ১৪ দলীয় জোট ওয়ার্কার্স পার্টি তরীকত ফেডারেশন জাতীয় পার্টি (জেপি) জাসদ নির্বাচন আসন ভাগাভাগি শেখ হাসিনা নৌকা প্রতীক জাতীয় নির্বাচন জোট সমন্বয় গণভবন হাসানুল হক ইনু রাশেদ খান মেনন সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু গতকাল সোমবার গণভবনে অনুষ্ঠিত ১৪ দলীয় জোটের আসন ভাগাভাগির বৈঠকে আওয়ামী লীগ শরিক চার দলকে একটি করে আসন ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ চার দল হলো ওয়ার্কার্স পার্টি, তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি (জেপি) এবং জাসদ। শেখ হাসিনা জোট বহাল রেখে প্রার্থিতা উন্মুক্ত করে দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নিলেও বিশটি আসনে ছাড় চান ১৪ দলের নেতারা। এসময় তারা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করার ইচ্ছাও ব্যাক্ত করেন। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, শেখ হাসিনা তাঁদের বলেছেন, নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে প্রতিটি আসনই উন্মুক্ত রাখতে চান তিনি। তবে জোটের অন্য নেতারা আসন সমন্বয় ও জোটগতভাবে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নেন। বর্তমান সংসদে থাকা জোটের চার দলের চার নেতার নির্বাচনী আসনে সমঝোতা করার অনুরোধও জানান জোট নেতারা। বৈঠকে ১৪ দলের শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক শক্তি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, গত ১৫ বছরেও দল ঠিক করতে পারেননি। দলকে শক্তিশালী করেন। নতুন নতুন কত দল আসছে। এ সময় জোটনেতারা বলেন, অন্য কোনো দলের সঙ্গে মেলালে হবে না। জোটের দলগুলোর একটা আদর্শিক পরিচিতি আছে। ছোট বলেই নৌকায় নির্বাচন করতে চান। হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘শরিকেরা আপনার সঙ্গে এত দিন ধরে আছে। আন্দোলন, লড়াই-সংগ্রাম করলাম একসঙ্গে। বর্তমান অবস্থায় আমরা তো আর কিছুই করতে পারব না।’ তাদের এই বক্তব্যের পর, আওয়ামী লীগের কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলেও অন্য কোনো কৌশলে ৪ নেতাকে জিতিয়ে আনা হবে বলে ধারণা দেওয়া হয় ১৪ দলের নেতাদের। এই চার নেতা হলেন, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির (জেপি) সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী। The Awami League, a major component of the 14-party alliance, has decided to allocate one seat each to the Workers Party, Tariqat Federation, Jatiya Party (JP), and Jasad. This decision was announced following a seat-sharing meeting at Ganobhaban. Although Sheikh Hasina, the leader of the Awami League, has expressed openness to participating in the twelfth national election without pre-assigned seats, leaders from the 14-party alliance are seeking concessions for 20 seats and expressing a preference for voting on the boat symbol. During the meeting, Sheikh Hasina conveyed her desire to keep every seat open to create a festive atmosphere for the election. However, other alliance leaders advocated for seat coordination and elections conducted through the alliance. There was also a request to compromise on the electoral seats of the leaders from the four parties currently in the parliament. Sheikh Hasina expressed disappointment with the organizational strength of the 14 participating parties, emphasizing that the party has not strengthened in the last 15 years. She questioned the emergence of new teams and expressed concerns about the alliance parties maintaining their ideological identity. The alliance leaders emphasized their distinct ideological identity and the symbolic importance of the boat. Hasanul Haque Inu mentioned the longstanding partnership and struggles, emphasizing the limited options available in the current situation. Despite these discussions, there was an impression that even if no one from the Awami League withdrew their candidacy, the four leaders nominated by the other parties might employ alternative strategies to secure victory. The four leaders in question are Rashed Khan Menon of the Workers Party, Syed Najibul Bashar Maizvhandari of the Tariqat Federation, Anwar Hossain Manju of Jatiya Party (JP), and Hasanul Haque Inu of Jasad.

Read More »

তবে কি ঘটনার শুরু ?যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমলো ৪০ হাজার কোটি টাকা

তবে কি ঘটনার শুরু ? যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমলো ৪০ হাজার কোটি টাকা Tags: Bangladesh Export Markets United States European Union Export Decline Trade Relations Economic Impact Garment Industry Germany Italy Belgium Export Earnings Labor Policy Business Concerns Political Relations Trade Embargoes Ministry of Commerce Diplomatic Initiatives Election Concerns Economic Challenges Bangla Tags: বাংলাদেশ রফতানির বাজার যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপীয় ইউনিয়ন পণ্য রপ্তানি কমছে বাণিজ্যিক সম্পর্ক অর্থনৈতিক প্রভাব পোশাক শিল্প জার্মানি ইতালি বেলজিয়াম রফতানি আয় শ্রম নীতি ব্যবসায়ী চিন্তা রাজনৈতিক সম্পর্ক বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কূটনীতি নির্বাচন উদ্যোগ অর্থনৈতিক চুনৌক বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির সবচেয়ে বড় দুই বাজার যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। কিন্তু চলতি অর্থবছরে এই দুই বাজারেই রপ্তানিতে ধস নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমেছে ৯ দশমিক ২ শতাংশ, ইউরোপীয় ইউনিয়নে ১০ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এর মধ্যে জার্মানি, ইতালি, বেলজিয়ামে রপ্তানি কমেছে আরও বেশি। রপ্তানি কমে যাওয়ার মূল কারণ হিসেবে অনেকে বাংলাদেশ সরকারের বৈরিতা এবং সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্টের ঘোষিত শ্রমনীতিকে দায়ী করছেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছে। তবে অনেকেই মনে করেন, এসব উদ্যোগের ফলে নিষেধাজ্ঞা এড়ানো সম্ভব হবে না। বিশেষ করে, অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিকে উপেক্ষা করে একতরফা নির্বাচনের দিকে যেভাবে সরকার এগিয়ে যাচ্ছে তাতে এই সমস্যা আরও ঘনীভূত হবে। রপ্তানি কমে যাওয়ার ফলে বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতি বিপর্যস্ত হতে পারে। কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে, দারিদ্র্য বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাবে, যা আমদানি ব্যয় মেটাতে সমস্যা সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশ সরকারের উচিত অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করা। এছাড়াও, শ্রম খাতের উন্নয়নে পদক্ষেপ নেওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি করা। English Bangladesh is facing a significant decline in its exports, particularly to its two largest markets, the United States and the European Union (EU). The export of goods to the United States has decreased by 9.2 percent in the five months of July-November compared to the previous fiscal year, amounting to $3,640 million. The export to Germany, the highest income-generating country in the EU and the second-largest export destination after the United States, has also collapsed by 15.68 percent in the same period, amounting to $2,446 million. While there has been positive export growth in Italy so far, it turned negative in November, with a 67 percent decrease in the export of goods in the July-November quarter. Belgium, another major destination in the EU, witnessed a 10 percent decline in exports during the same period. Despite Bangladesh enjoying duty-free access to EU countries, the decline in exports to major markets like Germany and Italy is causing concern. The overall decrease in exports from these major markets is impacting Bangladesh's overall export earnings, leading to concerns among businessmen. Some attribute the decline to perceived hostilities between the Bangladesh government and these export markets. The recently announced labor policy by the U.S. President is also a significant concern, as highlighted in a letter from the Bangladesh Embassy in Washington, suggesting potential trade embargoes. To address the situation, the Ministry of Commerce in Bangladesh held a meeting with representatives from business organizations involved in exports. They plan to present the progress of Bangladesh's labor sector to diplomats from the United States and the EU. However, skepticism exists regarding the effectiveness of these initiatives in avoiding potential bans. Concerns are raised about the intensification of the problem as the country approaches elections, with potential consequences for the export income, overall economy, and the well-being of the people in Bangladesh.

Read More »

কে এই ফয়েজ উদ্দিন নির্বাচনে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ চেয়ে চার প্রস্তাবে চিঠি পাঠালেন

কে এই ফয়েজ উদ্দিন নির্বাচনে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ চেয়ে চার প্রস্তাবে চিঠি পাঠালেন tag words : Bangladesh 2024 Parliamentary Election United Nations Antonio Guterres New Hope Global Mohammad Foyez Uddin Democracy Human Rights Electoral Process Political Parties Justice Letter of Appeal Democratic System Election Integrity Civil Rights Accountability International Relations Political Stability Rule of Law Good Governance বাংলা ট্যাগ: বাংলাদেশ ২০২৪ সালের সংসদীয় নির্বাচন জাতিসংঘ অ্যান্তোনিও গুতেরাস নিউ হোপ গ্লোবাল মোহাম্মদ ফয়েজ উদ্দিন গণতন্ত্র মানব অধিকার নির্বাচনী প্রক্রিয়া রাজনৈতিক দল বিচার আবেদনের চিঠি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নির্বাচন সত্তা নাগরিক অধিকার দায়িত্বশীলতা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক রাজনৈতিক স্থিতি আইন প্রবৃদ্ধি ভাল গবেষণা

Read More »