বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়কারী নাহিদ ইসলাম বলেন, আন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে জনগণের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, “গণভবন ঘেরাওয়ের কর্মসূচি আমাদের ছিল না। ঢাকায় এসে জনগণ সিদ্ধান্ত নেয় কী করতে হবে, আর আমরা কেবল তাদের সঙ্গে থেকেছি।” বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রলীগের বিদ্রোহী অংশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন নাহিদ। তিনি বলেন, “ছাত্রলীগের […]
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্রদের তীব্র গণআন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলের সভাপতি শেখ হাসিনাও ভারতে পালিয়ে যান। ১০ মার্চ, আল জাজিরার সাংবাদিক জুলকার নাইন সায়েরের শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন নিয়ে করা একটি পোস্ট ঘিরে নতুন উত্তেজনা শুরু হয়েছে। কয়েকদিন আগে, কিছু শীর্ষস্থানীয় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন নিয়ে
আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার উদ্দেশ্যে কিছু ব্যক্তি ও সংগঠন, যারা সংখ্যালঘু হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে, পরিকল্পিতভাবে দেশের অস্থিরতা ও উত্তেজনা তৈরি করছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটি অংশ নিরাপত্তার দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলন শুরু করেছে। এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন)-এর বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আটকের
সম্প্রতি দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি নিয়ে একটি চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন। তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত এই অনুসন্ধানী ভিডিওতে উঠে এসেছে সশস্ত্র গেরিলা আক্রমণের মাধ্যমে ঢাকাকে দখলে নেয়ার গভীর ষড়যন্ত্রের তথ্য। ভিডিওটি নিচে দেওয়া হলো: https://youtu.be/uV6yWp6WJns। ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার
বিশিষ্ট সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার সাম্প্রতিক এক মন্তব্যে সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। বুধবার (২০ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন, যা নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল আলোচনা। ইলিয়াস তার বক্তব্যে বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে, যা দেশজুড়ে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে পারে। এই প্রেক্ষাপটে সেনাবাহিনীকে বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য প্রস্তুত
ফেসবুকে স্ট্যাটাসের মাধ্যমে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম নতুন এক ভয়ংকর ষড়যন্ত্রের তথ্য প্রকাশ করেছেন। তিনি তার ওই পোষ্টে যা লিখেছেন তা পাঠকদের সুবিধার্থে হুবহু তুলে ধরা হলো: আহতদের এক গ্রুপের দাবি হলো, ওদের এখন উপদেষ্টা বানাতে হবে। আজ কালের মধ্যেই একটা গ্রুপ কাফনের কাপড় পড়ে রাস্তায় নামার প্রিপারেশান নিতেছে। এরা রাস্তায়
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ সম্প্রতি আরও তিন সদস্য নিয়ে কলেবর বাড়ানো হয়েছে। নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন এবং সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং রাজনৈতিক মহলে আলোচনা-সমালোচনা তুঙ্গে। এ নিয়োগের সমালোচনায় সোচ্চার হয়েছেন লেখক, চিকিৎসক এবং সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য। পিনাকী তার তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণে উপদেষ্টা
ড. বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল শীঘ্রই মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতে খুব শিগগিরই রাজপথে বিক্ষোভ শুরু করতে পারে। বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায় যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন যাতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, আগামীকাল ক্যান্টনমেন্টে হামলার পরিকল্পনা করছে আওয়ামী লীগ। পরিকল্পনাকারীদের মিটিংয়ের ভিডিও আসছে…. প্রতিবেদকের কথা
বাংলাদেশের জনগণ তাদের সার্বভৌম শক্তির সর্বোচ্চ প্রকাশ ঘটাচ্ছে এবং প্রয়োজনে আবারও করবে। সময়ের সাথে সাথে তারা সেই জায়গায় পৌঁছানোর পথ খুঁজে নেবে। তবে সমাজকর্মী ও লেখক পিনাকী ভট্টাচার্য মন্তব্য করেছেন, যারা তথাকথিত সংবিধানের কমফোর্ট জোনে থাকতে চান তারাই নতুন হাসিনা তৈরির চেষ্টা করছেন। পিনাকী ভট্টাচার্যের পোস্টটি অনলাইন পাঠককদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো- ‘আমি সিদ্ধান্ত
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এখনো বাংলাদেশে আছে! এমটি দাবি করে ‘জনপ্রিয় ব্লগার ও অনলাইন এক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য’ তার ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়েছেন! তিনি তার পোস্টে লিখেছেন- “ভালো খবর পাইলাম আমার একটা সোর্স থিকা। তা হচ্ছে, কাউয়া পলাইতে পারে নাই। ওরে নাকি যশোর ক্যান্টনমেন্টে রাখা হইছে।
