চীন ইতিমধ্যেই ‘অপমানজনক’ মার্কিন রপ্তানি শুল্কের বিরুদ্ধে ‘বাণিজ্য যুদ্ধ’ ঘোষণা করেছে। এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি আশা করছে যে ভারতও এই যুদ্ধে তাদের পক্ষে যোগ দেবে। ভারতে অবস্থিত চীনা দূতাবাসের মুখপাত্র ইউ জিং বুধবার সোশ্যাল মিডিয়া এক্স-এ পোস্ট করা এক বার্তায় এই তথ্য দিয়েছেন। বার্তায় ইউ জিং বলেছেন, “চীনের অর্থনীতি ক্রমশ এবং ইতিবাচকভাবে বৃদ্ধি […]
ভারত, বাংলাদেশকে ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে তৃতীয় দেশে পণ্য রপ্তানির যে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা দিয়েছিল, সেটি বাতিল করেছে। এই সিদ্ধান্ত বাতিলের পর ভারত একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু বুধবার (৯ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানায়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে—বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধার কারণে ভারতের বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরগুলোতে ব্যাপক জট তৈরি হচ্ছিল। এতে ভারতের
প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ঘোষিত নতুন শুল্ক আগামী ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করার জন্য রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বুধবার (৯ এপ্রিল) রাতে প্রধান উপদেষ্টার যাচাইকৃত ফেসবুক পেজে এই ধন্যবাদ জানানো হয়েছে। ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলা হয়েছে, ‘আমাদের অনুরোধে ৯০ দিনের জন্য নতুন শুল্ক স্থগিত করার সিদ্ধান্তে সম্মতি জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ,
বাংলাদেশের মঙ্গল ভারতের চেয়ে বেশি অন্য কেউ কামনা করে না বলে জানিয়েছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বুধবার (৯ এপ্রিল) নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপে আয়োজিত নিউজ১৮-এর ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্ট ‘রাইজিং ভারত সামিট ২০২৫’-এর দ্বিতীয় দিনে ভাষণকালে এ কথা বলেন তিনি। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জয়শঙ্কর বলেন, “ভারত বাংলাদেশের মঙ্গল চায়। এটি আমাদের ডিএনএতে আছে।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মুহিবুল্লাহ বাবুনগরী এবং মহাসচিব সাজেদুর রহমান ভারতীয় লোকসভায় বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। শুক্রবার গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব আজিজুল হক ইসলামাবাদী এ কথা বলেন। বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, “ভারতের হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার সংখ্যালঘু মুসলিমদের লক্ষ্য করে একের পর এক বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার
শেখ হাসিনার সাথে ভারতের সুসম্পর্ক থাকাকালীন, আমরা দেখেছি যে তিনি (শেখ হাসিনা) আপনার প্রতি অসম্মানজনক আচরণ করছেন। কিন্তু আমরা আপনাকে সম্মান করেছি; ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসকে এ কথা বলেন। ব্যাংককে ইউনূস-মোদী বৈঠকের বিষয়ে মুখ্য উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক ফেসবুক পোস্টে
মিয়ানমার ঘোষণা করেছে যে ১,৮০,০০০ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য উপযুক্ত। এই তথ্য BIMSTEC (বিমসটেক) সম্মেলনের সময় প্রধান উপদেষ্টার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া একটি স্ট্যাটাসে প্রকাশ করা হয়েছে। তবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে মিয়ানমারের এই উদ্যোগ সহজে সামনে আসেনি। সম্মেলনের সময়ও মিয়ানমারের প্রতিনিধি রোহিঙ্গাদের ‘অবৈধ বাঙালি’ বলে উল্লেখ করলে বাংলাদেশ প্রাথমিকভাবে মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসতে অস্বীকৃতি জানায়।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ককে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে। তিনি সাফ জানিয়ে দেন যে ‘তার দেশ বাংলাদেশের কোনও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না।’ শুক্রবার (৪ এপ্রিল) ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদী এই কথা বলেন। মোদী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের ইতিহাস গভীরভাবে
বাংলাদেশ আগামী দুই বছরের জন্য বিমসটেকের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেছে এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা ও উন্নয়নের প্রতি তার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস শুক্রবার (৪ এপ্রিল) থাইল্যান্ডের ব্যাংককে ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে বিমসটেক নেতাদের সাথে যোগ দেন। বিমসটেক সদস্য রাষ্ট্রগুলোর নেতারা (সরকার প্রধানরা) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকক ঘোষণা এবং বিমসটেক ব্যাংকক ভিশন গ্রহণ
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে বৈঠকটি গঠনমূলক, ফলপ্রসূ এবং অর্থবহ ছিল বলে জানিয়েছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। শুক্রবার (৪ এপ্রিল) থাইল্যান্ডে বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। এর আগে, ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে, বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
