Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Entertainment / স্বামী অমিতাভ বচ্চনের বিরুদ্ধে এবার অভিযোগ জয়ার

স্বামী অমিতাভ বচ্চনের বিরুদ্ধে এবার অভিযোগ জয়ার

বলিউডের অন্যতম কিংবদন্তি ও সুপার স্টার অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন। যিনি অভিনয়ের পাশাপাশি একজন প্রযোজক ও টেলিভিশন উপস্থাপক হিসেবেও বেশ খ্যাতি অর্জন করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে ১৯৭৩ সালে অভিনেত্রী জয়া ভাদুড়ির সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন গুণী এই অভিনেতা। বর্তমানেও দাম্পত্য জীবন নিয়ে বেশ সুখেই রয়েছেন তারা। তবে সম্প্রতি মজার ছলে এবার স্বামী অমিতাভের বিরুদ্ধে এক অভিযোগ করছেন জয়া।

রিয়ালিটি শো ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ পেরিয়ে গেল ১০০০তম এপিসোড। কন্যা শ্বেতা নন্দা এবং নাতনি নভ্য নাভেলি নন্দার সঙ্গে এই বিশেষ এপিসোডের শুটিং করেন বিগ বি। ভার্চ্যুয়ালি অংশ নিয়েছেন জয়া বচ্চনও। তখনই ঘটে গেছে মজার এই ঘটনা।

জয়া বচ্চন ভিডিও কলের মাধ্যমে যোগ দিয়েছিলেন শোতে। সেখানেই অভিনেত্রী অভিযোগ করে বলেন, ‘অমিতাভকে ফোন দিয়ে দেখুন, তিনি কখনই ফোন ধরেন না।’

জয়ার এমন অভিযোগের উত্তরে অমিতাভ বলেন, ‘ইন্টারনেট আসা-যাওয়া করলে আমি কী করবো ভাই!’ অমিতাভের এই কথার জবাবে শ্বেতা বচ্চন জয়ার পক্ষ নিয়ে বলেন, ‘কী আর করবেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি শেয়ার করবেন, টুইট করবেন।’

নভ‍্যও জয়াকে সমর্থন করে অমিতাভকে প্রশ্ন করেন, যখন তারা সকলে পার্লার থেকে ফেরেন বিগ বি জয়াকে বলেন যে তাকে খুব সুন্দর লাগছে। সেটা সত্যি বলেন তো? সঙ্গে সঙ্গে জয়ার দিকে তাকিয়ে অমিতাভ বলে ওঠেন, “জয়া কত সুন্দর লাগছে আপনাকে!” কিন্তু মুখ ব্যাজার করে অভিনেত্রী বলেন, ‘মিথ্যা বলার সময় আপনাকে দেখতে একটুও ভালো দেখায় না।’ তার কথা শুনে হাসির রোল ওঠে মঞ্চে। এরপর হেসে ফেলেন জয়া নিজেও।

২০০০ সালে শুরু হয়েছিল কেবিসির পথচলা। মাঝে কেটে গিয়েছে ২১ বছর। কিন্তু কেবিসি নিয়ে দর্শকদের উন্মাদনা কমেনি একটুও।

এদিকে ‘অভিষেক বচ্চন’ নামে এ সন্তান রয়েছে এই দম্পতির ঘটে। যিনি বলিউড অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে ভক্তদের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। এই মুহুর্তে অভিষেক সিনেমার শুটিং নিয়ে অনেকটা ব্যস্ত সময় পার করছেন বলে জানা গেছে।

About

Check Also

গোপনে বিয়ে করলেন তৌহিদ আফ্রিদি, জানা গেল কনের পরিচয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে যখন সারা দেশের মানুষ ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তখন বেশ নিরব ছিলেন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *