নাতির বয়সী ছেলে যদি বিএনপি মহাসচিবের বিরুদ্ধে খোঁচা দিয়ে কথা বলে তা দুঃখজনক: মেজর হাফিজ

সম্প্রতি একটি সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিএনপির সংগ্রাম ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি জানান, শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা ও সহযোগিতা রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।

মেজর হাফিজ বলেন, “বিএনপি ১৭ বছর ধরে সংগ্রাম করেছে। অথচ এখন বিএনপি নিয়ে কিছু সমালোচনা শুনলে মন খারাপ হয়। বিশেষ করে যখন এটি আসে বয়সে অনেক ছোট কারও কাছ থেকে।”

তিনি আরও বলেন, “ড. ইউনূস বা আসিফ নজরুলের মতো ব্যক্তিরা, যাদের বয়স ও অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং যারা জনগণের কাছে পরিচিত, তারা যদি কিছু বলেন, তা মানায়। কিন্তু নাতির বয়সী কেউ যদি বিএনপির মহাসচিবের বিরুদ্ধে খোঁচা দিয়ে কথা বলে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা এমনটা আশা করি না।”

মেজর হাফিজের বক্তব্য বিএনপির সমর্থকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে।


খুশির সংবাদ দিলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় লাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও ব্লগার পিনাকী ভট্টাচার্য রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে নিয়মিত মতামত দিয়ে থাকেন। আজ (তারিখ) এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা তুলে ধরে খুশির সংবাদ দিয়েছেন।

স্ট্যাটাসে পিনাকী উল্লেখ করেছেন রামপুরার একটি ঘটনার কথা, যেখানে এক ছাত্র পুলিশের গুলির হাত থেকে বাঁচতে ছাদে ঝুলে লুকিয়ে ছিল। পুলিশ তখন উপর থেকে গুলি চালায়। এই ঘটনায় অভিযুক্ত এসআই চঞ্চল সরকারকে অবশেষে ধাওয়া করে খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

স্ট্যাটাসে আরও জানা যায়, চঞ্চল সরকার তার অপরাধের কথা স্বীকারও করেছেন। পিনাকী ভট্টাচার্যের এই পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতিমধ্যে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।