জুলাই-আগস্ট মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলন দমনে নির্বিচারে মানুষ হত্যার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনাসহ পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয় আইন মন্ত্রণালয়।
শনিবার (১০ আগস্ট) আইন ও বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ড. আসিফ নজরুল আলোচনা করে এসব সিদ্ধান্ত নেন।
সিদ্ধান্তগুলো হলো:
১. জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন দমন করার জন্য যেসব হত্যাকান্ড ঘটেছে সেগুলোর সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার ব্যবস্থা করা হবে।
২. গত ০১ জুলাই থেকে ০৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনকে দমন করতে যেসব ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে, সেগুলো আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রত্যাহার করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
৩. শিশু-কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে যেসব শিশু-কিশোর মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় আটক রয়েছে, তাদের আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
৪. সন্ত্রাস দমন আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে দায়েরকৃত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহার করার ব্যবস্থা করা হবে।
৫. আইন ও বিচার বিভাগের ১৬৪৩০ নম্বরে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় ভিকটিম সাপোর্ট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।