Saturday , November 23 2024
Breaking News
Home / Entertainment / বাবা-মেয়ের ভালোবাসার ছবি না তুলে থাকতে পারলাম না: তিশা

বাবা-মেয়ের ভালোবাসার ছবি না তুলে থাকতে পারলাম না: তিশা

হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে দেশে ফিরেছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা মোস্তফা সরিয়ার ফারুকী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার স্ত্রী ও অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা।

পরে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় তিশা তার ফেসবুক পেজে ও ফারুকের আইডি থেকে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। যেখানে ফারুকীকে তার একমাত্র মেয়ে ইলহামের সঙ্গে খেলতে দেখা গেছে।

ওই স্ট্যাটাসে তিশা বলেন, “সোমবার (২৯ জানুয়ারি) মোস্তফা সরিয়ার ফারুকীর সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ সিটিস্ক্যান রিপোর্ট ভালো, রিকভারি হচ্ছে।

মেয়ের সঙ্গে প্রকাশিত ছবির ক্যাপশনে তিশা আরও লিখেছেন, “বাড়িতে নিয়ে আসার পরপরই মোস্তফা ইলহাম সঙ্গে খেলতে মজে গেছে। অনেক দুর্বলতা সত্ত্বেও সন্তানের প্রতিটি খেলায় সমর্থন করার চেষ্টা করছেন। আমি ছাড়া থাকতে পারিনি। বাবা-মেয়ের এই ভালোবাসার ছবি না তুলে আর থাকতে পারলাম না।আলহামদুলিল্লাহ।সবাই দোয়া করবেন।

এর আগে গত ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ব্রেন হেমারেজ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোস্তফা সরিয়ার ফারুকী। শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় প্রথমে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। তারপর একটু ভালো বোধ করার পর কেবিনে স্থানান্তর করুন।

এ সময় নির্মাতার স্ত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যার পর থেকে মোস্তফা একটু অসুস্থ। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার পর ডাক্তার বললেন এনজিওগ্রাম করতে। করা হলো। ছোট একটা ব্রেন স্ট্রোক হয়েছে। নিউরো এখন আইসিইউতে পর্যবেক্ষণে রয়েছে। সবাই মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর জন্য দোয়া করবেন।

পরদিন ফারুকীর শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে তিশা বলেন, চিকিৎসক বলেছেন অপারেশনের প্রয়োজন নেই। তবে পুরোপুরি সুস্থ হতে কিছুটা সময় লাগবে। চিকিৎসকরা আরও বলেছেন, ৭২ ঘণ্টা পর পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। এরপর মস্তিষ্কের সিটি স্ক্যান করা হবে।

সিটি স্ক্যান শেষে বাড়ি ফিরেছেন নির্মাতা। বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন তিনি। বাড়িতে ঘুমানো.

About Babu

Check Also

আপত্তিকর সেই ভিডিও নিয়ে মুখ খুললেন তিশা (ভিডিও)

সম্প্রতি ঢাকার দোহার উপজেলার এক জমিদার বাড়িতে নাটকের শুটিং চলাকালীন ঘটে বিব্রতকর একটি ঘটনা। ‘প্রেমিক …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *