নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন করছে বিএনপি।কিন্তু সংবিধানের দোহাই দিয়ে আবার দলীয় সরকারের অধীনে ১৪ ও ১৮ সালের মতো করেই আবারও নির্বাচনের পথেই হাঁটছে বর্তমান সরকার। অথচ এই আওয়ামীলীগ সরকারই প্রথম তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে উঠিয়েছিল।কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার পর তারাই এটা বাতিল করেছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
হাসিনা ক্যান তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করলো? সে বলে আমরা করি নাই আদালত বাতিল করিছে। কিন্তু আদালত তো আরো দুই টার্ম তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাখপার কথা কছিলো সেইডা শুনে নাই ক্যা কাডাল রানী? এর উত্তর আমরা হাসিনার কথার মধ্যেই খুজমু। আসেন এইবার আলোচনায়।
দেখেন এই ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখে সংসদে কছে “আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা”
তা কাডাল রানী কেমনে আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে?
না না আমি বলতেছি না আওয়ামী লীগ অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারবে না। এইটা হাসিনা নিজেই বলছে ১৯৯৪ সালের ১৫ জুন তা পরদিন ১৬ জুন সব পত্রিকায় ছাপা হইছে। এডিটর সাহেব বড় কইরা দেখান নিউজটা। হামাক দেখানোর দরকার নাই নিউজ দেখান। হামি পড়তেছি কী কছিলো হাসিনা।
আওয়ামীলীগ সভানেত্রী ও জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা বলিয়াছেন, ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবমুক্ত করা না গেলে নির্বাচন কমিশনকে যতোই ক্ষমতা দেওয়া হউক বা নির্বাচনী আইন সংস্কার করা হউক,তাহাতে কিছুই যায়-আসে না। কোন উদ্যোগই কাজ হইবে না।