জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত, মার্কিন বাজারে ৬ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৭ দশমিক ১৮ শতাংশ কম।
২০২২ সালে তখন এটি ছিল ৬ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার। তবে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ৩৫ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে।
এ বছর দেশে রপ্তানি বেড়েছে ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ। একই সময়ে ইউরোপে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ। প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রায় যা ১৭ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলার।
তবে, ২০২২ সালের তুলনায় জার্মানিতে রপ্তানি ১২ দশমিক ৫৮ শতাংশ কমেছে। তবে স্পেন, ইতালি এবং ফ্রান্সে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে যথাক্রমে ১৩, ২০ এবং ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কানাডা ও যুক্তরাজ্যেও রপ্তানি বেড়েছে। দুই দেশ যথাক্রমে ৩৬০ কোটি ৭৩ লাখ ডলার ডলার এবং ১০১ কোটি ৫১ লাখ মিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে।
পোশাক সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বেড়েছে। তবে প্রচলিত বাজারে পোশাক রপ্তানির নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি তাদের উদ্বিগ্ন করছে। এসব বাজারে রপ্তানি আদেশ কমে যাওয়ার কারণ ও তা থেকে উত্তরণের উপায় এখনই জেনে নিতে হবে। অন্যথায় দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য ভবিষ্যতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।