সাকিব বরাবরই বাংলাদেশের জনগনের আবেগ নিয়ে খেলে যেমন ক্রিকেটে তেমনই রাজনীতিতে।
২০১৮ সালের ভোটার বিহীন নির্বাচন কে সাকিব কিভাবে বৈধতা দিয়েছে তার প্রমান এখন সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এ ছাড়াও নির্বাচন পরবর্তী ও এই অবৈধ সরকারের পৃষ্টপোষকতার কমতি করে নাই বিভিন্ন উপনির্বাচনে প্রার্থীর নির্বাচনী কেম্পেইন করে।
ভিসা সেংশন যেহেতু কার্যকর তাই সাকিব ০১ নম্বরে থাকা উচিৎ ছিলো।
বাংলাদেশের কারনে যে আজ বিশ্ব সেরা তার অধিকার নাই বাংলাদেশের মানুষের আবেগের সাথে প্রতারণা করার।
বাইডেন ও কয়েকদিন আগে হাসিনার সাথে সেল্ফি তুলেছিলো কারন ওরা ভদ্র জাতি আশা করি পিটার হাস ও নীতিতে অটল থাকবেন।
মনে রাখবেন ভিসা নীতিতে কাহারো সেই দেশের পাসপোর্ট কিম্বা নাগরিকত্ব থাকলেও বাতিল হবে।