“আমি শুধু বাংলাদেশে আমার নিজের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত নই, দূতাবাস সহ যারা এখানে কাজ করছেন তাদের নিরাপত্তা নিয়েও আমি শঙ্কিত।
রোববার বেসরকারি টিভি চ্যানেল ২৪কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
পিটার হাস বলেন, যুক্তরাষ্ট্র অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে ভিসা নীতি প্রয়োগ করেছে। কতজনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমরা এই ভিসা নীতি নিরপেক্ষভাবে প্রয়োগ করেছি। কারো পক্ষে বা বিপক্ষে নয়। তারা ক্ষমতাসীন দলের নাকি বিরোধী দলে, তারা সরকারের পক্ষে নাকি বিপক্ষে।
তিনি বলেন, সরকারি দলের পর বিরোধী দল ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমও ভবিষ্যতে ভিসা নীতিতে যুক্ত হতে পারে। এই সব তাদের কর্মের উপর নির্ভর করবে. এখন দেখার বিষয় কতটা নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্তভাবে বিচারকাজ পরিচালিত হচ্ছে।
ভিসা নীতি একটি স্বাধীন দেশের ওপর হস্তক্ষেপ নয় উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্র ও মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে চায়ের দোকানদার সবাই চায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সবাই যখন একই জিনিস চাচ্ছে তখন আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে তার বাস্তবায়ন করা। সবাই তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে কি না তা পর্যবেক্ষন করা।
রো”হিঙ্গা ইস্যুতে তিনি বলেন, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত রোহি”ঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো ঠিক হবে না। ”প্রতিবেদনটি সম্পাদনা করেছেন ‘আমাদের সময়’ এর তারিক আল বান্না”