৪১৭ একটি অনুমান,চন্দন দার অনুমান। যেহেতু দাদা বুদ্ধিমান এবং বেশ খোঁজ খবর রাখেন,সে কারনে ৪১৭ এখন ম্যাজিক ফিগার।
তো, সেই ফিগার পেয়ে বিরোধী দলগুলো যার তার নাম লিস্টে ঢুকায় প্রপাগান্ডা করবে,এটা ওদের পলিটিক্যাল রাইট।সরকারি দল প্রপাগান্ডা করার রাইট থাকলে বিরোধীদেরও থাকে।
আমেরিকা যে বললো,তালিকায় বিরোধী দলের নেতারা আছে।সেই নেতারা কী শুধুই জাতীয় পার্টি এরকমচাতো নিশ্চিত করে বলেনি আমেরিকানরা।বিরোধী বলতে সংসদে থাকতে হবে তাও বলেনি। ফলত,বিএনপি,জামাত,জাপা,ভিপি নুর,ইশা,গণসংহতি,বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি,রাষ্ট্র সংস্কার,মান্না ভাই,রব ভাই আরও যারা আছেন সবাইকেই বোঝায় আনটিল আনলেস যুক্তরাষ্ট্র যতক্ষণ ঝেড়ে না কাশে।
কাশাকাশি বাদ। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর টাকা ডলার হয়ে আসছে। সেসব টাকায় কেউ গোটা ইউনিভার্সিটি কিনেছেন,কেউ কেউ শত শত একর জমি কিনছেন।আবার কেউ কেউ শতশত ফ্লাট কিনেছেন।
এই অর্থপাচারের মধ্যে সর্বদলীয় ঐক্য আছে। মানে আওয়ামী লীগ বিএনপির নেতারা এই সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রে করেছেন।
আমলারাও পিছিয়ে নেই। আমার নিজের করা একটা প্রতিবদন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সুনির্দিষ্ট তথ্য উল্লেখসহ প্রকাশ হয়েছিল।সেখানে বলা হয়েছিল, এই সরকারের আমলে একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মানকাজ স্পেনের দুটি কোম্পানিকে বাগিয়ে দিতে ১০ মিলিয়ন অর্থ নিছে।সেই অর্থ আমেরিকায় কীভাবে আসছে তার বিস্তারিত ছিল। এরপর সরকার কমিটি করেছে, সেই কমিটি যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে বহুদঢায় চিঠিফিটি দিছে,টাকা ফেরত দেয়নি আমেরিকা।
আবার সরকারও কতটা ক্রিঞ্জি দেখেন,যে দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের একজন পালায় গেছেন,আরেকজনকে দেশে রেখে সিনিয়র সচিব করারও সুযোগ দিছে।
ফলত,যুক্তরাষ্ট্রের স্যাংশনে দেশ থেকে পাচার হওয়া এক টাকাও ফিরবে না।
বরং সংযুক্ত আরব আমিরাত যদি বাংলাদেশকে স্যাংশন দেয় তাহলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি,আমলরারা মিলে আরব আমিরাতকে সাম্রাজ্যবাদ ঘোষণা দিতে পারে।
আমার কাছে খবর আছে।তালিকা জানতে আমেরিকায় বিকাশ করুন।