সম্প্রতি কিছুদিন আগেই যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের মোবাইল নম্বর ক্লোন করে বিভিন্ন ব্যক্তি-প্রতিষ্টানের কাছে চাঁদাদাবির অভিযোগ পাওয়া যায়। আর এ অভিযোগের আলোকে এক প্রতারক চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ। তবে এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে এবার চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনওর) অফিসিয়াল নম্বর ক্লোন করে একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারক চক্র।
এ ঘটনায় শনিবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন (জিডি) ইউএনও শামীম ভূঁইয়া।
ভুক্তভোগী বেগমপুর ইউনিয়নের কোটালি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহাফুজুল হক বলেন, বিকেলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নম্বর থেকে আমার নম্বরে ফোন করা হয়। ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বলেন, ডিসি অফিসে তিনটি ল্যাপটপ এসেছে। আপনার বিদ্যালয়ে একটি দেওয়া হবে। কিন্তু যাতায়াত খরচ হিসেবে ৯ হাজার টাকা দিতে হবে। এ কথা কাউকে বলা যাবে না। পরে পাশের হরিশপুর গ্রামের বাজারে গিয়ে প্রতারকের দেওয়া একটি নগদ অ্যাকাউন্ট নম্বরে ৯ হাজার টাকা দিই। এক পর্যায়ে বিষয়টি আমার সন্দেহ হয়। তখন আমি সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানালে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারি।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীম ভূঁইয়া জাগো নিউজকে বলেন, ওই ঘটনার পরপরই সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বিষয়টি জানাই। পরে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন জাগো নিউজকে বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই প্রতারককে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা হবে।
ভুক্তভোগী বেগমপুর ইউনিয়নের কোটালি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহাফুজুল হক বলেন, বিকেলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নম্বর থেকে আমার নম্বরে ফোন করা হয়। ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বলেন, ডিসি অফিসে তিনটি ল্যাপটপ এসেছে। আপনার বিদ্যালয়ে একটি দেওয়া হবে। কিন্তু যাতায়াত খরচ হিসেবে ৯ হাজার টাকা দিতে হবে। এ কথা কাউকে বলা যাবে না। পরে পাশের হরিশপুর গ্রামের বাজারে গিয়ে প্রতারকের দেওয়া একটি নগদ অ্যাকাউন্ট নম্বরে ৯ হাজার টাকা দিই। এক পর্যায়ে বিষয়টি আমার সন্দেহ হয়। তখন আমি সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানালে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারি।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীম ভূঁইয়া বলেন, ওই ঘটনার পরপরই সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বিষয়টি জানাই। পরে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীনের সঙ্গে আলাপ হলে তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানান, এ ঘটনায় ইতিমধ্যে একটি অভিযোগ পেয়েছেন তিনি। আর সেই সুবাদে বিষয়টি খুতিয়ে দেখে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।