শাহরুখ খানের সহধর্মিনী গৌরী খান তার পার্টি নিয়ে ব্যাস্ত থাকেন, সে কারনে তিনি গভীর রাত পর্যন্ত বাড়ির বাইরে নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তিনি মাঝে মধ্যে কাজের অজু’হাত দেখিয়ে চলে যান বিদেশ, যার সাথে থাকেন বিভিন্ন ধরনের লোকজন। শোনা গিয়েছে যে, তিনিও বিভিন্ন ধরনের নিষিদ্ধ দ্রব্য সেবন করেন। তিনি ২০১১ সালের মাঝামাঝি সময়ে বার্লিন বিমানবন্দরে আ’টক হয়েছিলেন সেই সময়ে তার কাছ নিষিদ্ধ দ্রব্য পাওয়া যায়। শাহরুখের স্ত্রী এবং ছেলে আরিয়ান খান এই রকমভাবে বখে যাওয়ার কারন হলো সম্পদের প্রাচূর্য্যতা, বিশাল প্রাসাদসম বাড়ি এবং তারকা খ্যাতি।
এমনকি শাহরুখের মেয়ের আচরণও সুবিধার নয়, ওর ব্যাপারে বলিউড ট্যাবলয়েডে নানা মুখরোচক খবর বের হয়। এমন সব গু’ঞ্জন তুলে ধরছে ভারতীয় গণমাধ্যম ও শাহরুখ ভক্তরা।
এবার বলিউড সুপারস্টার শাহরুখপুত্র আরিয়ানকে গত দুই দিন দীর্ঘক্ষণ ধরে জে’রা করার পর নিষিদ্ধ দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (এনসিবি) কে নতুন তথ্য দিলো। সেই জে’রার কিছু কিছু অংশ প্রকাশ করেছে ভারতের একটি ইংরেজী গণমাধ্যম।
এদিকে, আরিয়ান খানের বিরু’দ্ধে আ’দালতে বেশ কিছু প্রমাণ পেশ করেছে এনসিবি। এনসিবি আদাল’তকে জানিয়েছে যে আরিয়ানের মুঠোফোন থেকে বেশ কিছু আ’/প’/ত্তিকর ছবি আর হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট তারা উ’দ্ধার করেছে। হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে আর্থিক লেনদেনের উল্লেখ আছে। আর এই আর্থিক লেনদেনের চ্যাট থেকে এনসিবি জানতে পেরেছে, যুক্তরাজ্য আর দুবাইয়ে নিষিদ্ধ দ্রব্য নিয়েছেন আরিয়ান।
উল্লেখ্য, নরকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি) বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খানের পুত্র আরিয়ান খান এবং অপর দুই জনকে ক্রুজ শিপে নিষিদ্ধ দ্রব্য সেবনের অভিযোগে গ্রে’/প্তা’র করে। এডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরএম নার্লিকার এই তিনজনকে এনসিবি হেফা’জতে পাঠিয়েছেন। এজেন্সি তাদের নিকট হতে বেশ কিছু পরিমাণ নিষিদ্ধ দ্রব্য উদ্ধার করে এবং আরিয়ান খান তাদের সাথে ছিল। নার্লিকার আরও বলেন যে, তদন্ত প্রাথমিক এবং গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে।