দীর্ঘ দিন ধরে ক্ষমতার বাইরে রয়েছে বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল বিএনপি। এমনকি নানা ভাবে নি/র্যা/তি/ত ও নি/পী/ড়ি/ত দলটি। এছাড়াও দলীয় অসংখ্য নেতাকর্মী বিভিন্ন মা/ম/লা/র শিকার। তবে সম্প্রতি আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনকে ঘিরে এবং দেশে সুষ্ঠ নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সরব হয়ে উঠেছে দলটি। ইতিমধ্যে এই বিষয়ে দলের সিনিয়র নেতাকর্মীরা বৈঠক করছে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি এই বিষয়ে বেশ কিছু কথা জানালেন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ত্রা/সে/র রাজত্ব থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে এবং বেগম জিয়ার মুক্তি, গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারে দলের নেতাকর্মীদের মতামত জানতেই ধারাবাহিক বৈঠক করছে বিএনপি। বুধবার রাতে গুলশানে সাংবাদিকদের কাছে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। এর আগে বুধবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে পাঁচ বিভাগের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিএনপির হাইকমান্ড।
এ সময় সরকারের কঠোর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, একের পর এক আইন করে সাংবাদিক, সংবাদপত্র ও লেখার স্বাধীনতা বিনষ্ট করছে সরকার। বর্তমানে অনির্বাচিত, দখ/ল/দা/র সরকার বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে পুরোপুরিভাবে বিনষ্ট করে দিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমাদের নেত্রীকে ব/ন্দি করে রেখেছে, আমাদের নেতাকে নির্বা/সি/ত করে রেখেছে, আমাদের ৩৫ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মাম/লা দিয়েছে সরকার। দেশে একটা ত্রাসের কর্তৃত্ববাদী সরকার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
অবশ্যে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে নানা ধরনের অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। প্রায় সময় বিএনপি দল সহ অন্যান্য অনেক রাজনৈতিক দল এবং সুশীল সমাজের অনেকেই নির্বাচনের নানা অনিয়ম তুলে ধরেছে। এমনকি সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছে।