আমরা চাপিয়ে দেব না, সে ধরনের কোনো ইচ্ছাও নেই: সিইসি

কাজী হাবিবুল আউয়াল হলেন বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি তার কাজে সব সময় সক্রিয় থেকে সততা ও নিষ্ঠার সহিত করে যাচ্ছেন দায়িত্ব পালন। ইভিএম মেশিন নিয়ে অনেকেই তুলছেন অনেক প্রশ্ন এবং সেই সাথে তা অপসারণের জন্যও বলেছেন। সম্প্রতি জানা গেছে সিইসি বলেছেন ইভিএম নিয়ে কোনো মতামত আপনাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবেনা।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে আমরা এখনও সিদ্ধান্ত নিই। এই আলোচনায় আমন্ত্রণ মূল্য ইভিএম সম্পর্কে মন্তব্য উদ্দেশ্য, এ ক্ষেত্রে আপনি থাকবেন। আমরা কোনো আলোচনা চাপিয়ে দেব না। সে ধরনের কোনো ইচ্ছা নেই।
ইলেক্ট্রিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে কোনো আলোচনার ওপর জোর দিতে না চাইলে নির্বাচন কমিশন বলে যে অফিস প্রধান কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

ভোটে আগার ভবনে বিকালে কালেগাওয়ে নির্বাচনের সঙ্গে ইভিএম নিয়ে আলোচনা শুরু করতে তিনি আমাকে বলেন।

জাতীয় সংসদে প্রধান নির্বাচন দল জাতীয় পার্টি সহ ১৩টি পোর্টাল দলকে আমন্ত্রণ নিরাপত্তা ছিল ইসি। তাদের মধ্যে ১০টি এদিনের আলোচনায় অংশ নেয়।

ইসির করা ঘোষণা অনুযায়ী, এই ১৩টি দলসহ আগামী ২১ ও ২৮ জুন ১৩টি পোর্টালে দলকে ঘোষণা করা হয়েছে।

স্বগতকে সিইসি বলেন, ‘আমাদের আজকের আলোচনা ইভিএমের মধ্যে থাকবে। আমরা আজ অন্য কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাই। সেসব নিয়ে আলোচনার সুযোগ আরও পাবেন।

বিভিন্ন ধরনের বার্তা উদ্দেশের মাধ্যমে বলা হয়েছে। আমরা বাইরে আছি যে ইভিএম নিয়ে আমরা এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নিই।

‘আমাদের ইভিএম সম্পর্কে আপনার বক্তব্য। এ ক্ষেত্রে আপনার স্বাধীনতা থাকবে। আমরা কোনো আলোচনার ওপর চাপ দিতে না পারি, চাপিয়ে দেব না। সে ধরনের কোনো ইচ্ছা আমাদের নেই।

‘আপনাদের কোনো প্রশ্ন থাকলে তা জানাবেন। এ বিষয়ে আমাদের এক্সপার্ট যারা আছেন তারা তার উত্তর

গত ২৬ তারিখ আউয়ালকে পুলিশ দেন। ২৮ এপ্রিল দাপ্তরিক দায়িত্ব পালন শুরু করে। দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থার দায়িত্বভার পর পর বাধা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় বিভিন্ন মহলের সঙ্গে সংলাপের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

সে আলো ১৩ ও ২২ মার্চ ৬ ও ১৮ এপ্রিল থেকে দেশকে শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী এবং নাগরিক সমাজ ও মিডিয়ার সঙ্গে সংলাপ করে ইসি। পরে পর্যায়ক নির্বাচনের সাথে সংশ্লিষ্ট পক্ষও সমর্থন করে।

আরও অনেক দল মিলে সংলাপে বসারও কথা ছিল। কিন্তু তার দলগুলোকে ইভিএম বলোয়ের জন্য চিঠি পাঠায় ইসি। পরে আবার বাগান দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে সাংবিক প্রতিষ্ঠান।

সকাল বেলা ৩ নির্বাচন ভবনে সভা শুরু হয়। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জোট (অ.) মো. আহসানবি খান, রাশেদা হাসানবি খান, মো. আলমগীর, ইসি, শীর্ষস্থানীয়, বাংলাদেশ মেশিনস ফ্যাক্টর (বিএনটিএফ) ম্যানেজ ডিরেক্টর মেজর সেনা নেতৃত্ব মো. বছরহ উত্তর, সেনা কল্যাণ সংস্থার জনগণ মেজর জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম সহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় জাতীয় পার্টির পার্টি পার্টি পার্টি (জানা), জাতীয় পার্টি- জেপি, কৃষক জনতা লিগ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টি, বাংলাদেশ পার্টি-বিজেপি, জাকার পার্টি, বাংলাদেশ রাজনৈতিক দল, গণফোরাম, গণফ্রিন্ট, বাংলাদেশ পার্টি জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফ্রেন্ড -বিএফ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএ ও বাংলাদেশ।

২১ জুন যারা ইসিতে সদস্য আমন্ত্রণ কথা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, ন্যাশনাল পিপলস-এনপি, জমিয় উলায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, ইসলামিক ফ্রেন্ড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রেন্ডস, খেলাফ মজলিস ও বাংলাদেশ ইসলামীত দল-বিএমএল।

২৮ জুন আমন্ত্রণ কথা

বাংলাদেশ দলের জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ তরিকতায়ন, রাজনীতি সাম্যবাদী দল-মল, নির্বাচন কমিউনিস্ট পার্টি লিবারেল ডেক্রেটিক পার্টি-এলডি, গণতন্ত্রী পার্টি, নির্বাচন ওয়ার্কার্স পার্টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, রাজনৈতিক দল-জাসদ, রাজনৈতিক দল-জাসদ, বাংলাদেশ রাজনৈতিক দল-দল পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা জোট।

নির্বাচন কমিশন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের পক্ষে ১০০ ইভিএমে ভোট করতে চান বলে মনে করেন নির্বাচন কমিশনার। আলমগীর। ইসির হাতে বর্তমানে ১টি ৫৪ হাজার ইএম রয়েছে, যা দিয়ে আপনি ১০০ভিভিটি মন্তব্য করতে পারবেন।

প্রসঙ্গত, ইভিএম নিয়ে হয়েছে অনেক আলোচনা ও সমালোচনা, এমনকি এখনো চলছে। ইভিএমে ভোট দিতে অনেকেরই সমস্যা হয়েছে বলে জানা গেছে। এইটি ইলেকট্রিক মেশিন হওয়াতে কিছু কিছু মানুষ এর ব্যবহার বুঝতে পারে না ফলে ভোট দিতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।