Friday , September 20 2024
Breaking News
Home / Entertainment / কুদ্দুস বয়াতির মা চলে গেলেন না ফেরার দেশে

কুদ্দুস বয়াতির মা চলে গেলেন না ফেরার দেশে

জনপ্রিয় লোকসংগীতশিল্পী কুদ্দুস বয়াতী যিনি বাংলাদেশের লোকসংগীত প্রাঙ্গনে খুব জোড়ালোভাবে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। তিনি ব্যাপক জনপ্রিয় গানের মাধ্যমে নিজেকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে দাড় করিয়েছেন। এই জনপ্রিয় সঙ্গিত শিল্পীর মা আমেনা খাতুন প্রায় ১৫ বছর যাবৎ বার্ধক্যজনিত কারনে বিছানায় পড়েছিলেন এমনটাই নিজের ভেরিফাইড সামাজিক মাধ্যমের পেজে সবার উদ্দেশ্যে জানিয়েছেন। আজ তার মা তাদের সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে এবং এই তথ্য নিজেই জানিয়েছেন তার সামাজিক মাধ্যেমের পেজে।

কুদ্দুস বয়াতীর মা আমেনা খাতুন প্রয়াত হয়েছেন। শনিবার (১১ জুন) দুপুরে তিনি প্রয়াত হন। শিল্পী নিজেই তার ভেরিফায়েড ফেস// বুকে খবরটি শেয়ার করেছেন। তিনি জানান, তার মা বার্ধক্যজনিত কারণে প্রয়াত হয়েছেন। কুদ্দুস বয়াতি গণমাধ্যমকে বলেন, আমার মা গত ১৫ বছর ধরে অসুস্থ। হাঁটতে পারতেন না। গত ছয় মাস একেবারেই স্থবির। আজ দুপুর ২টায় আমার মা প্রয়াত হয়েছেন। কুদ্দুস বয়াতি বলেন, আমার মায়ের বয়স ১০০ বছরের বেশি। অনেকক্ষণ বিছানায় শুয়ে ছিলেন। বয়াতি তার মাকেও চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়। কুদ্দুস বয়াতীর বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার কান্দিউড়া ইউনিয়নে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে মাকে দাফন করবেন বলে জানান শিল্পী। এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। আরফান আলী ও আমেনা খাতুনের আট সন্তান রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় কুদ্দুস বয়াতি।

উল্লেখ্য, আরফান আলী ও আমেনা খাতুনের আট সন্তান রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় কুদ্দুস বয়াতি। বাংলা লোকগানে তিনি অসামান্য খ্যাতি অর্জন করেছেন। ১৯৯২ সালে হুমায়ূন আহমেদের গাওয়া গান ‘এই দিন, দিন না আর দিন আছে’ শিরোনামের গানটি বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রচারের অংশ হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে আরও অনেক গান উপহার দেন তিনি। এ প্রজন্মের শিল্পী প্রীতম হাসানের সঙ্গে ‘এসো মা হে’-এর মতো আধুনিক গানও গেয়েছেন কুদ্দুস বয়াতি।

About Syful Islam

Check Also

অবশেষে তারেক রহমানের সঙ্গে মৌসুমীর সেই আলোচিত ছবি নিয়ে মুখ খুললেন ওমর সানী

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের সঙ্গে ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *