বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রতিটি ক্ষেত্রে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ রয়েছে। দেশের প্রতিটি জনগনকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ রাজনৈতিক কারনে বিভিন্ন ভাবে ভুগান্তির শিকার হতে হয়। আসলে বর্তমান সরকার ( Government ) দীর্ঘ দিন ক্ষমতায় থাকার কারনে সাধারন মানুষকে শৃঙ্খলবদ্ধ করে ফেলেছে। স্বাধীন ভাবে মত প্রকাশের জায়গাটাও আটকে দিয়েছে।
আপনি মোনাজাতে কী বলবেন সেটা হাসিনা ঠিক করে দেয়। কী সর্বনাশের কথা। এটাই হাসিনার ধর্মনিরপেক্ষতা। এর অর্থ রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করার পদ্ধতি। দুনিয়াতে কখনো কোন শাসক মানুষের ধর্মাচারণে এই লেভেলের হস্তক্ষেপ করেনি। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় আমরা মাইন্যা নিছি। আমাদের কোন কিছু নিয়াই কোন বিকার নাই।
ধ্বংসের পাশাপাশি হাসিনার মঙ্গলও কামনা করতে পারি। তার মানে হচ্ছে, ছাত্রলীগের হাতে মাইর খাওয়া মনসুরাকেও হাসিনার মঙ্গল কামনা করতে হবে, ছাত্রলীগের খারাপ কাজের ভিকটিমকেও হাসিনার মঙ্গল কামনা করতে হবে। হাসিনার ফ্যাসিবাদের শিকার সকলেরও উচিত হাসিনার মঙ্গল কামনা করা।
আমি কার মঙ্গল চাইবো আর কার ধ্বংস চাইবো, এইটা তো আমার এজেন্সি- আমার সিদ্ধান্ত। হাসিনা শুধু আমার ভোটের অধিকার, নাগরিক অধিকারই নয়, আল্লাহর কাছে অভিযোগ করার অধিকারও কেড়ে নিয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে, হাসিনার সত্যিই কোন বিকল্প নেই। কারণ পৃথিবীর কোনো জাতি এত বড় ফ্যাসিবাদ প্রত্যক্ষ করেনি।
প্রসঙ্গত, বর্তমান সরকারের আমলে জনগনের ভোটাধীকারসহ অনেক মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে আওয়ামীলীগ সরকার বলে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। ক্ষমতাসীন সরকার জনগনের ব্যক্তি স্বাধীনতা খর্ব করছে।