দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকলে, দেশের ভিতরে আশানুরুপ পরিমাণে বিদেশি বিনিয়োগ হয়। এটি একটি দেশের নাগরিকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির বড় সুযোগ। কয়েক বছর আগে দেশে বিনিয়োগকারীর সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। কারন হিসেবে ছিল সেই সময়ে দেশ পরিচালনাকারী সরকার( Government ) পক্ষের পরিকল্পনা দূর্বলতা ও বাইরের বিনিয়োগ আনতে সৃষ্ট পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারা। সেই সময় দেশের বিনিয়োগ বাজার থেকে সরে গিয়েছিল হাজার হাজার কোটি ডলারের বিনিয়োগকারীরা। সেই খেসারত এখনো দিতে হচ্ছে সরকার( Government )কে। এবার সেই বিনিয়োগের বিষয় নিয়ে কথা বললেন জয়।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ( Sajib Wazed ) জয় বলেছেন, তারেক( Fabric ) জিয়া ও মামুনের( Mamun' ) লোভে অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন।
তিনি বলেন, তাদের লোভের কারণে বাংলাদেশের( Bangladesh ) বিনিয়োগ খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক বিদেশী বিনিয়োগকারী মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। টাটার মাল্টি-বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের কথা যখন বলা হয়েছে এবং করা হয়েছে তখন তারা কেন সরে গেল? বাংলাদেশের( Bangladesh ) তরুণরা কীভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলো?সোমবার রাতে( night ) নিজের ভেরিফায়েড ফে’সবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেন।
সজিব ওয়াজেদ জয় কনটেক্সচুয়াল টাটা ইনভেস্টমেন্ট শিরোনামে একটি পোস্টে এই বিষয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। তার শেয়ার করা ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে, বিএনপির( BNP ) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক( Fabric ) রহমানের লোভের কারণে ২০০৫ সাল( Year )ে টাটার তিন বিলিয়ন ডলারের মেগা বিনিয়োগ থেকে বাংলাদেশ বঞ্চিত হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, এমনও দেখা গেছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিকট থেকেও চাঁদা আদায় করার ঘটনা দেখা গেছে। ২০০৫ সাল( Year )ের দিকে এ দেশে থেকে অনেক বড় বড় বিদেশি কোম্পানির বিনিয়োগ থেকে সরে যায়। অচল হয়ে পড়েছিল প্রায় দেশের অর্থনীতি। বৃদ্ধি পেয়েছিল দ্রব্যমূল্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। বর্তমান সরকার( Government )পক্ষ জনগণের রায়ে নির্বাচিত হওয়ার পর, ২০০৯ সাল( Year ) থেকে দক্ষতার সহিত সমস্ত বাধা বিপত্তি পেরিয়ে আবার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করে তাদেরকে দেশে নিয়ে এসে অর্থনীতি ও বেকারত্ব কিছুটা হলেও কমাতে সক্ষম হয়েছেন।