Sunday , November 24 2024
Breaking News
Home / Entertainment / তারা গিয়ে বলে, শুধু একবার বলেন জায়েদ খানকে সন্দেহ করছেন, যা লাগে দেব : জায়েদ

তারা গিয়ে বলে, শুধু একবার বলেন জায়েদ খানকে সন্দেহ করছেন, যা লাগে দেব : জায়েদ

আসন্ন ২৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একের এক কাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছেন দুই প্যানেলের প্রার্থীরা। এর আগে ভোটাধিকার হারানো এক বৃদ্ধকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে রীতিমতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মাধ্যমে নেটিজনেদের ট্রলের শিকার হয়েছেন চিত্রনায়ক রিয়াজ। এছাড়াও রিয়াজের আগে ও পরে কেঁদে আলোচনায় এসেছিলেন নাসরিনও। কারো কাছে এই কান্না মায়াকান্না, কেউ আবার মানবিক দিক দিয়েই বিচার করেছেন।

কান্নার মিছিলে এবার স্বয়ং জায়েদ খান | কালের কণ্ঠ

আর এরই জের ধরে এবার পান্থপথের একটি কনভেনশন সেন্টারে আজ হয়ে গেল মিশা সওদাগর-জায়েদ খান প্যানেলের পরিচিতি অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানে এবার আবেগাপ্লুত হয়ে কেঁদে ফেললেন জায়েদ খানও। তিনি বলেন, “এই নির্বাচনকে ঘিরে রাত ১টার দিকে আমাকে হত্যা মামলার আসামি করা হয়। নায়িকা শিমু মারা গেছে। সেই শিমু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আমাকে জড়িয়ে একটি চক্র বক্তব্য দেওয়া শুরু করে রাতে। আমাকে খুনি বানানোর সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। শিমুর বাড়িতে লোক পাঠানো হয়েছে। তারা গিয়ে বলল, তোমরা শুধু একবার বল, জায়েদ খানকে সন্দেহ করছ। তোমার যা লাগবে আমি দেব। কথা বলতেই তিনি কেঁদে ফেললেন। জায়েদ তার বক্তব্য শেষ করলেন। অশ্রুসিক্ত কন্ঠ।

অনুষ্ঠানে জায়েদ আরও বলেন, “শিল্পীদের পেছনে জীবন দিয়েছি। বিনিময়ে পেয়েছি মানবিক লাঞ্ছনা, অবহেলা। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাকে খুনি হিসেবে সাজানো হচ্ছে। আমার একমাত্র বোন যার কাছে আমি মানুষ হয়েছি। সে ক্যান্সারে আক্রান্ত। আমার বোন আমাকে এখান থেকে ফিরে আসতে বলেছে। সে বলে আমি তোমাকে হারাতে চাই না।’

উল্লেখ্য, এর আগে গত রোববার (১৬ জানুয়ারি) দাম্পত্য কলহের জের ধরে স্বামী নোবেলের হাতে নির্মম ভাবে খুন হন ঢাকাই সিনেমার অন্যতম সাড়া জাগানো অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমু। এরপর সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার কেরানিগঞ্জ থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় তার মৃত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

About

Check Also

আপত্তিকর সেই ভিডিও নিয়ে মুখ খুললেন তিশা (ভিডিও)

সম্প্রতি ঢাকার দোহার উপজেলার এক জমিদার বাড়িতে নাটকের শুটিং চলাকালীন ঘটে বিব্রতকর একটি ঘটনা। ‘প্রেমিক …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *