বাংলাদেশের পরিচিত মুখ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি শুধু বাংলাদেশেই নয় গোটা বিশ্ব জুড়ে পরিচিত এবং জনপ্রিয়। এমনকি তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে নোবেল জয়ী। তিনি সহ তার প্রতিষ্ঠানের বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকরতা শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলার সম্মুখীন হয়েছেন। তবে এবার ড. মুহাম্মদ ইউনূস মামলাটির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছেন।
শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগের মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে মামলাটি আদেশের জন্য দিন ধার্য রয়েছে। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করবেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান লিখন।
এর আগে গত ৯ই সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। ড. ইউনূস ছাড়াও এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে মামলায় বিবাদী করা হয়। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪ এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। পরে মামলাটি শ্রম আদালতে চলমান থাকাবস্থায় এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন জানালেন ড. ইউনূস।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষুদ্র ঋন প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে সফলতার শীর্ষ স্থানে অধিষ্ঠিত হতে সক্ষম হয়েছেন। বর্তমান সময়ে তিনি সামাজিক উন্নয়নমূলক নানা কর্মকান্ডে বিশেষ ভাবে কাজ করছেন। এমনকি সামাজিক নানা উন্নয়ন কান্ডে প্রদান করছেন আর্থিক সহায়তা।