সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

শেখ হাসিনার আশীর্বাদে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়ে যাঁর কপাল খুলে যায়! করোনাকালে, যখন মানুষ বেকার এবং চরম আর্থিক সংকটে; যখন পরিষেবা ও শিল্প খাত মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন, তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ‘টাকার কুমির’ হয়ে উঠেন। করোনার টিকা বাণিজ্য, টেস্ট কিট, নকল মাস্কের ভুয়া আমদানি, হাসপাতালের কেনাকাটা, ওষুধ ও চিকিৎসা যন্ত্রপাতি সরবরাহ ও অবকাঠামো উন্নয়নকাজে বেপরোয়া অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে জাহিদ মালেক গড়ে তোলেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়।

এছাড়াও, জমি দখল, বালি খনন, পরিবহন খাত এবং নিয়োগ বাণিজ্যে সমানভাবে দক্ষ জাহিদ মালেক অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে মন্ত্রণালয়কে ব্যবহার করেন। অভিযোগ রয়েছে যে তিনি বেশিরভাগ অবৈধ অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন।

তিনি বৈধভাবে ৬৮ কোটি টাকার মালিক থেকে রাতারাতি ১,২২৪ কোটি টাকার মালিক হন। তার বিরুদ্ধে বিদেশে কমপক্ষে ১,০০০ কোটি টাকা পাচার করার অভিযোগ রয়েছে।

Scroll to Top