গত ২ অক্টোবার মা/দ/ক কান্ডে গ্রেফ/তা/র হয়েছিলেন শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খান। এই সময়ে তার আরো কয়েক জন বন্ধু গ্রেফ/তা/র হয়েছেন। এদের মধ্যে একজন মুনমুন ধর্মেচা। বর্তমনা সময়ে আদালতের দেওয়া শর্তের মধ্যে দিয়ে জামিনে রয়েছেন মুনমুন ধর্মেচা। তবে আদালতের দেওয়া শর্তে আপ/ত্তি জানিয়েছেন তিনি। এমনকি এবার শর্ত বদলের জন্য আবেদন করলেন তিনি।
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের সঙ্গে গ্রেফ/তার হয়েছিলেন মুনমুন ধর্মেচা এবং আরবাজ মার্চেন্ট। ২৮ অক্টোবর কয়েকটি শর্তে তাদের জামিন মেলে। সেসবের মধ্যে দুটি শর্ত নিয়ে আপ/ত্তি তুলেন আরিয়ানের বান্ধবী মুনমুন। এ বিষয়ে সোমবার (৮ নভেম্বর) ভারতের বম্বে হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি। মুনমুন ধামেচা আবেদনে বলেন- তার জামিনের দুটি শর্ত যেন পুনর্বিবেচনা করে ছাড় দেওয়া হয়। এগুলো হলো- মুম্বাইয়ের বদলে দিল্লির নার্কোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি) দপ্তরে হাজিরা দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হোক। তদন্তকারী কর্মকর্তাকে গন্তব্যের তথ্য জানানোর শর্তটিতে ছাড় দেওয়া হোক। মুনমুনের পক্ষে এই আবেদন করেন তার আইনজীবী আলি কাসিফ খান। তবে বম্বে হাইকোর্ট এখনও এ বিষয়ে কিছু জানায়নি।
আবেদনে মুনমুন জানান, তার বাড়ি মুম্বাইয়ের বাইরে। তিনি মধ্যপ্রদেশের বাসিন্দা। কর্মসূত্রে দিল্লিতেও থাকেন। শর্ত দুটি মানতে হলে তাকে মধ্যপ্রদেশ, মুম্বাই এবং দিল্লি ছোটাছুটি করতে হবে। তাই হাইকোর্টের কাছে দুটি বিষয়ে ছাড় চান তিনি। এর আগে ২৮ অক্টোবর কয়েকটি শর্তে জামিন পান মুনমুন। ওই শর্তের মধ্যে ছিল-প্রতি শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে এনসিবির মুম্বাইয়ের দপ্তরে হাজিরা দেওয়া। অপরটি হলো- তদন্তকারী কর্মকর্তাকে না জানিয়ে মুম্বাই ছেড়ে বাইরে যাওয়া যাবে না। আর গেলেও গন্তব্যের বিবরণ আগে থেকে জানাতে হবে।
আরিয়ান খান গ্রেফ/তা/রের পর থেকে বলিউড জুড়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি শাহরুখ খান নিজেও বেশ সমালোচিত হয়েছেন। তবে শাহরুখের এই দূরময়ে অনেকেই তার পাশে দাঁড়িয়েছে। এবং শাহরুখকে সাপোর্ট করে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পোষ্টও দিয়েছে।