ভাল-মন্দ সমাজে দুই শ্রেনীর মানুষ রয়েছে। তবে মন্দ ব্যক্তিদের দমনে দেশে বিভিন্ন আইনের প্রচলন রয়েছে। অবশ্যে প্রায় সময় অপরাধীরা তাদের অপরাধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আইনের থেকে পার পেতে নানা ধরনের পন্থা অবলম্বন করে থাকে। সম্প্রতি এমনি এক ঘটনা ঘটেছে। তবে দীর্ঘ দিন ধরে পালিয়ে থেকেই শেষ রক্ষা হলো না অপরাধী জাহাঙ্গীর আলমের। তিনি মূলত চেক জালিয়াতি মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন।
চেক জালিয়াতির মামলায় মো. জাহাঙ্গীর আলমকে (৫১) ছয় মাসের কা/রা/দণ্ড দেন আদালত। সেই সাজা থেকে বাঁচতে প্রায় পাঁচ পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর রক্ষা হয়নি। সোমবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানী ঢাকা থেকে তাকে গ্রে/ফ/তা/র করে পু/লি/শ। গ্রে/ফ/তা/র/কৃ/ত জাহাঙ্গীর আলম চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের কোর্টপাড়ার মৃ/ত শেখ আহমদের ছেলে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পু/লি/শে/র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন বলেন, চেক জালিয়াতির মামলায় ২০১৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীর আলমের ছয় মাসের সাজা হয়। এরপর থেকেই তিনি পলাতক। অবশেষে সোমবার সকালে ঢাকা থেকে তাকে গ্রে/ফ/তা/র করা হয়েছে। ওসি বলেন, ‘তার বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন থানায় মোট ৮টি মামলা রয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় আদালতের মাধ্যমে তাকে কা/রা/গা/রে প্রেরণ করা হয়েছে।’
জাহাঙ্গীর আলমের নামে চেক জালিয়াতি মামলা সহ ৮টি মামলা রয়েছে। তবে চেক জালিয়াতি মামলায় তার ৬ মাসের সাজা হয়। এই সাজা থেকে বাঁচতে তিনি দীর্ঘ ৫ বছর পালিয়ে ছিলেন। অবশেষে তিনি গ্রেফতার হয়েছেন। এবং বর্তমান সময়ে তিনি কারাগারে বন্ধী রয়েছেন।