এই মুহূর্তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনায় রয়েছেন ঋষি শোনক। ভারতীয় বংশোদ্ভূত হয়েও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়ে বিরল এক ইতিহাস গড়ে দেখিয়েছেন তিনি। আর এর পরপরই সংবাদ পত্রিকায় তাকে নিয়ে হচ্ছে নানা চর্চা। তবে এদিকে এবার ঋষি শোনককে নিয়ে নিজের সোশ্যাল আকাউন্টে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
পাঠকদের উদ্দেশ্যে তার স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো –
ঋষি শোনক যখন প্রথমবার লিজ ট্রসের কাছে হারলো, কাকতালীয় ভাবে তার আগের দিন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিম হারছিলো। ঋষি শোনকের শ্বশুর একজন মোদি ভক্ত। একজন মোদি ভক্তের জামাই যে কিনা শ্বশুরের টেকায় ফুটানি মারে তারে আপনি অপছন্দ করতেই পারেন। এইটা আপনার নিজের পছন্দ অপছন্দের ব্যাপার। আপনি ট্রাম্পকে কেন অপছন্দ করেন? এখন যেমন কেউ কেউ পুতিনকে অপছন্দ করে কেউ জেলেনেস্কিকে অপছন্দ করে, কেউ বাইডেনকে অপছন্দ করে। ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিম ইন্ডিয়ান ইগোর প্রতীক। এইটা হার্ট হইলে যেকোন দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী খুশী হবে। না হওয়ার কোন কারণ নাই।
ঋষি শোনক যখন প্রথমবার লিজ ট্রসের কাছে হারলো, কাকতালীয় ভাবে তার আগের দিন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিম হারছিলো। ঋষি শোনকের শ্বশুর একজন মোদি ভক্ত। একজন মোদি ভক্তের জামাই যে কিনা শ্বশুরের টেকায় ফুটানি মারে তারে আপনি অপছন্দ করতেই পারেন। এইটা আপনার নিজের পছন্দ অপছন্দের ব্যাপার। আপনি ট্রাম্পকে কেন অপছন্দ করেন? এখন যেমন কেউ কেউ পুতিনকে অপছন্দ করে কেউ জেলেনেস্কিকে অপছন্দ করে, কেউ বাইডেনকে অপছন্দ করে। ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিম ইন্ডিয়ান ইগোর প্রতীক। এইটা হার্ট হইলে যেকোন দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী খুশী হবে। না হওয়ার কোন কারণ নাই। ঋষি শোনক যখন প্রথমবার লিজ ট্রসের কাছে হারলো, কাকতালীয় ভাবে তার আগের দিন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিম হারছিলো। ঋষি শোনকের শ্বশুর একজন মোদি ভক্ত। একজন মোদি ভক্তের জামাই যে কিনা শ্বশুরের টেকায় ফুটানি মারে তারে আপনি অপছন্দ করতেই পারেন। এইটা আপনার নিজের পছন্দ অপছন্দের ব্যাপার। আপনি ট্রাম্পকে কেন অপছন্দ করেন? এখন যেমন কেউ কেউ পুতিনকে অপছন্দ করে কেউ জেলেনেস্কিকে অপছন্দ করে, কেউ বাইডেনকে অপছন্দ করে। ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিম ইন্ডিয়ান ইগোর প্রতীক। এইটা হার্ট হইলে যেকোন দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী খুশী হবে। না হওয়ার কোন কারণ নাই।
আমি লিখছিলাম আজকে ডাবল খুশি। কারণ ঋষি শোনক হারছে ইন্ডিয়ান টিমও হারছে।
আমার খুশি হওয়ার সঙ্গত ও লেজিটিমেট কারণ আছে।
ঘটনাচক্রে এরপরে ঋষি শোনক পি এম হইছে ইন্ডিয়ান টিম ও জিতছে।
আমার পোষ্টে আইস্যা বাকশালি আর হিন্দুত্ববাদিরা মচ্ছব শুরু করছে। একেকজনের একেক কিসিমের উৎকট উল্লাস।
কেউ কেউ বলতেছে আমার পুরোনো পোষ্ট আমি মুছে দিছি। সেইটা মুছি নাই। কেউ কেউ বলতেছে আমি চুপ কইর্যা আছি। আমি চুপ কইর্যা নাই। আমি ব্যানে আছি। এডমিন দিয়া পোষ্ট দেয়া যাইতেছে কমেন্ট করা যাইতেছে না। কমেন্ট করা গেলে প্রত্যেকটারে ছুলে দিতাম।
কথা হচ্ছে, এই ঋষি শোনকের পি এম হওয়ায় ইন্ডিয়ানদের ডাবল স্টান্ডার্ড কী দেখা গেলো?
পোষ্ট দিয়েন একটা।
সাদা চামড়ার দেশে ঋষি শোনক প্রাইম মিনিষ্টার হওয়ায় ইন্ডিয়াতে খুশীর বন্যা বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নিজের দেশের প্রাইম মিনিষ্টার হিসেবে সে সাদা চামড়ার ইটালিয়ান বংশোদ্ভূত সোনিয়া গান্ধিকে মেনে নিতে পারেনি। একেই বলে গাছেরটাও খাওয়া আর তলারটাও কুড়ানো।
বাকশালিদের কী চরিত্র বুঝা গেলো? বুঝা গেলো তারা ফ্যাসিস্ট। তাদের কর্মি সমর্থকেরাও একেকটা ছোটখাটো হাসিনা। কারো ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ থাকতে পারে সেটাও তারা মেনে নেবেনা। বাঙালি মুসলমান হয়ে তারা হিন্দুত্ববাদের সাথে জোট বাধবে সেটাও মেনে নিতে হবে।
কিন্তু ঋষি শোনকের বিজয়ে কেন তারা আনন্দিত? কারণ হচ্ছে, যেহেতু তারা ইন্ডিয়ান কর্তৃত্বের অনুগত এবং যেহেতু তারা মনে করে হাসিনার ক্ষমতায় থাকার জন্য ইন্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ তাই একজন ইন্ডিয়ান বংশোদ্ভূত ক্ষমতাবান কোন জায়গায় গেলে নিজেকে সেইফ বোধ করে। এরা এতোই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে। প্যাথেটিক লুজার্স।
পিনাকী ভট্টাচার্য ছাড়াও ঋষি শোনককে নিয়ে মুখ খুলেছেন অনেকেই। এমনকি তার প্রধানমন্ত্রীত্ব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তারা। তবে অন্যদিকে তার প্রশংসাও করেছেন অনেকেই।