গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন তাদের অনুসন্ধানে আটটিরও বেশি গোপন বন্দিশালার সন্ধান পেয়েছে, যেখানে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আটকে রাখা হতো। কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), র্যাব এবং পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট এসব গোপন বন্দিশালা পরিচালনা করত। এসব বন্দিশালায় কখনও গুমের শিকার ব্যক্তিদের সাধারণ বন্দীদের …
Read More »