বাংলাদেশের নেতা শাহজাহান খান। দীর্ঘ দিন ধরেই দলের একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম হয়ে আছেন তিনি। সম্প্রতি এই শাহজাহান খানের সম্পদের খোঁজ নিয়ে একটি প্রতিবেধন প্রকাশ করেছেন জুলকারনাইন সায়ের। পাঠকদের উদ্দেশ্যে তার সেই লেখনী তুলে ধরা হলো হুবহু:-
সার্বিক ইন্টারন্যাশনাল হোটেল থেকে শুরু করে কয়েকটি সুউচ্চ ভবনের মালিক তিনি। আরো রয়েছে শতাধিক পরিবহন ও কয়েকটি ফিলিং স্টেশন। ওহ সাথে শিপিং ব্যবসাও আছে। তার এক ভাই হাফিজুর রহমান বাচ্চু খান মাদারীপুর পৌর এলাকার মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে, আরেক ভাই কালু খান সরকারি ভূমি বন্দোবস্ত ও শালিস ব্যবস্হায় প্রভাব খাটিয়ে অনৈতিক সুবিধা আদায় করে।
কুমার নদ খননের টাকা আত্মসাৎ সহ মাদারীপুরের উন্নয়নমূলক অধিকাংশ টেন্ডারেই তার ভাই-ব্রাদাররা হস্তক্ষেপ করেন।
গোয়েন্দা সুত্রমতে কমপক্ষে ৩ হাজার কোটি টাকা (৩১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) সমপরিমান সম্পদের অধিকারী মাদারীপুর ২ আসনের সংসদ সদস্য “শাজাহান খান”।
প্রসঙ্গত, শাহজাহান খান শুরু থেকে আওয়ামীলীগে না থাকলেও একটা সময়ে তিনি যোগদান করেন আওয়ামীলীগকে । আর সেই থেকে উত্থান ঘটে তার রাজনীতিতে। একটা সময়ে পালন করেছেন মন্ত্রীর দায়িত্বও।