সম্প্রতি সরকার ভিন্নমতাবলম্বী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নানা ভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করেছে। তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে রাষ্ট্রদ্রোহি হিসেবে দেশের সামনে উপস্থাপনের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করে পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, আওয়ামীলীগের নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে যারা কথা বলছেন তাদেরকে বিভিন্ন কৌশলে রাষ্ট্র বিরোধী বলে প্রমাণ করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব বন্ধের সতর্কতা দিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
প্রিয় শেখ, মেহেরবানী করে আপনার অতি উৎসাহি, বেকুব, দরিদ্র এবং দুব্বল কর্মীদের এবং নিজেদের বিপদে ফেলবেন না। আমি এবং আরো অনেকে ভিন্নমতাবলম্বী আছি। থাকবো। ভিন্নমতাবলম্বী হওয়ায় আমি ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়েছি। এখন আপনি আর আপনার বেকুব কর্মীরা আমাকে রাষ্ট্রদ্রোহি আর ডিজিটাল স/ন্ত্রাসী বলে পরিচয় করিয়ে দেয় তার ভিডিও প্রমাণ থাকে, তাহলে নিজেরে ইনক্লুসিভ আর বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে বলে প্রমাণ করার জন্য যে কাপড় নষ্ট করে ফেলতেছেন সেইটায় তো কোন কাজ হইবে না।
ফেইসবুক ও ইউটিউব থেকে বিয়ানীবাজারের ভিডিও রিমুভ করুন। ২৪ ঘন্টা সময় দিলাম। না সরালে, আমি এটিকে সাব টাইটেল করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার সেলের কাছে পাঠাব। আর হ্যাঁ, আমি আমেরিকানদেরও পাঠাব।
আমি ফেয়ার প্লে পছন্দ করি। কী করবো জানায়ে দিলাম। আর ভবিষ্যতে কেউ এ ধরনের ফাইজলামো করলে আমি সতর্ক করব না।
পিনাকী বানের পানিতে ভাইস্যা বেড়াইতেছে না।যে যা খুশি তাই কইয়া দিবেন। আপনি আমারে ভিন্নমতাবলম্বী, সরকারবিরোধী বলেন অসুবিধা নাই কিন্তু রাষ্ট্রদ্রোহি আর ডিজিটাল স/ন্ত্রাসী কইলে আমার যে ডলা খাইবেন সেইটা জ্বালা অনেকদিন থাকবে।
মাইন্ড ইট।
প্রসঙ্গত, সরকারের বিরুদ্ধে যারা কথা বললেছে তাদের বিভিন্ন ভাবে রাষ্ট্র বিরোধী হিসেবে জনগণের নিকট উপস্থাপন করতে চাচ্ছে সরকার বলে অভিয়োগ করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। এ বিষয় নিয়ে সতর্ক করেছেন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের করেছেন তিনি।