নির্বাচনকে সামনে রেখে আবারও ১৪ ও ১৮ সালের মতো একতরফা ভোটের পথেই হাঁটছে সরকার।কারণ তারা জানে জনগণ তাদের ভোট দিবে না।আর সেই কারণে তারা পুলিশ ও প্রসাশনের ওপর ভর করে ১৮ সালের মতো নির্বাচন করে ক্ষমতায় থেকে যেতে চায়। যদিও সরকার বিদেশী চাপের কারণে মুখে বলতে বাধ্য হচ্ছে তারা সুষ্ঠু ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচনে বদ্ধপরিকর। কিন্তু বাস্তবে তারা আবারও ১৪ ও ১৮ সালের মতোই ঘটনা ঘটাতে চায়। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
হাসিনার ল্যাস্পেন্সারেরা মরিয়া হইয়া মাঠে নামিছে। তাদের কাছে মডেল হইয়া আছে ২০১৮ র নৈশ ভোটের নির্বাচন। ২০১৮ র নির্বাচন তারা নানা লেভেলে ঘুটু করছিলো। সিভিল লেভেলে, পলিটিক্যাল লেভেলে নানা ঘুটু করে বিএনপিকে মিথ্যা ছলনা করে ইলেকশনে আনতে পারছিলো। কিন্তু সবচেয়ে বড় ঘুটুটা করিছিলো মিলিটারি লেভেলে। কাডাল রানী র এর দালাল মুটা আজিজকে আইন্যা বসাইছিলো আর্মি চিফ কইর্যা। মুটা আজিজ অবশ্য একজন অতি “যোগ্য” ক্যান্ডিডেট। হাসিনার আর্মি চিফ হওয়ার জন্য। ওই যে কর্নেল শহীদের সাথে মুটা আজিজের ফোনালাপ ফাস হইছিলো না? ওইটায় আজিজ কর্নেল শহীদকে বলেতছে, প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেন, যারা তোমার বিরুদ্ধে বলছে তারা আরো অনেক কিছুই বলেছে। বলেছে তুমি আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে চাও ইত্যাদি । কিন্তু আমি তাদের বলেছি তোমার ভাইয়েরা যখন আমার নিরাপত্তা দিচ্ছিল আশি সালের পর থেকে; তখন তারা কোথায় ছিল? যাও তোমার চিন্তা করার দরকার নাই।”