সরকার ক্ষমতায় থাকতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে ব্যবহার করচ্ছে। অথচ বিরোধী দলগুলোসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠ চিৎকার করে গলা ফাটিয়ে বলার চেষ্টা করে যাচ্ছে সে দিকে কর্নপাত নেই সরকারের। কিন্তু দলীয় মন্ত্রী-এমপিরা বলে যাচ্ছে পৃথিবীর উন্নত দেশের থেকে বাংলাদেশের মানবাধিকার অবস্থা অনেক ভালো। সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী র্যাবের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া পরও কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বরং যারা এসব অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িতে তাদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। এ গুলোর প্রেক্ষাপটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠকদের জন্য সেটি তুলে ধরা হল।
হাসিনা ছাড়া সবকিছুরই বিকল্প আছে, এইটাই সাইন্স। হাসিনা ছাড়া সবকিছুর বিকল্প খুজে দেয়াটাও প্রথম আলোর পোগতিশিল কর্তব্য।
কিন্তু হাসিনার র্যাব, ডিবি আর ডিজিএফআই তাদের রিমান্ডে সিদ্ধ ডিমের বদলে কী ব্যবহার করবে? এই পরামর্শটা প্রথম আলো দিলে ওদের উপকার হইতো।
প্রসঙ্গত, দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে নিয়ে সংবাদ মাধ্যমগুলো অনেক ক্ষেত্রে নিরবতা পালন করে কিন্তু সরকার সম্পর্কে গুনগান গাইতে ভুলে না বলে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে বিরোধী মতকে যেভাবে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করছে সেটির বিষয়ে যেন অনেকে নিরব বলে মন্তব্য করেন তিনি।