আবারও জোর করে ক্ষমতায় থাকার জন্য রাষ্ট্রীয় বাহিনী ব্যবহার করে ইতিমধ্যে বিরোধী দল বিএনপি নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে তাদের দমাতে সব রকমের প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে সরকার।কিন্তু তারা সবাইকে বলছে গণতন্ত্র রক্ষা করার জন্য মাঠে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে তাদের গণতান্ত্রিকার থেকে বঞ্চিত করেছে কিন্তু দাবি করেছেন তারা দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাুটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
বাঙ্গুল্যান্ডে অপদার্থরা ভুদ্দিজীবি হইতে চায়। এটা একটা মহা যন্ত্রণা। এরা বুঝেও না ভুদ্দিজীবিতা কী? ভুদ্দিজীবিতায় একটা সিগনিফিকেন্ট কন্ট্রিবিউশন থাকতে হয়। চিন্তা করেন তো, যারা নিজেদের বিশাল ভুদ্দিজীবি দাবী করতেছে এদের সিগনিফিকেন্ট কন্ট্রিবিউশন কী? ধরেন বদরুদ্দীন উমর? তার কী সিগনিফিকেন্ট কন্ট্রিবিউশন আছে বাঙুল্যান্ডের চিন্তার জগতে? অংক কষে দেখ্যায়ে দেয়া যাবে তার কন্ট্রিবিউশান শুন্য। শুধু শুন্য না উনার স্তাবকদের বানায়ে রাখছেন বদ্ধ চিন্তার কিছু উজবুক করে।
বাঙুল্যান্ডের স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী আইনস্টাইন, নিউটন বা টেসলা বুদ্ধিজীবী নন কিন্তু চমষ্কি বুদ্ধিজীবী। অদ্ভুত ব্যাপার। ভুদ্দিজীবি হওয়ার জন্য ইটি ছা ছপ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে হবে, বা কবতে লিখ্যা লাগবি বা সাংবাদিকতা করা লাগবি।
তার সুনির্দিষ্ট বিষয়ে ডিপ আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকতে হবে তো আগে। বদরুদ্দীন উমরের বিষয় কী? বলেন দেখি বিষয় কী? সেই বিষয়ে যে ডিপ আন্ডারস্ট্যান্ডিং নাই সেইটা প্রমাণ করে দেয়া যাবে অংক কষে। আমি এখন জানি বদরুদ্দীন উমরের সাব্জেক্ট কী সেইটা নিয়া তার স্তাবকেরা একমত হইতে পারবে না।
এর বাইরে বুদ্ধিজীবিতার দুইটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ইনফ্লুয়েন্স আর কমিউনিকেশন। এই দুইটা নাই আর হামি বিশাল ভুদ্দিজীবি।
বাই দ্য ওয়ে আমি নিজেকে কখনো ভুদ্দিজীবি বলে দাবী করি নাই। হামি বাঙুল্যান্ডের ভুদ্দিজীবি হইতেও চাইনা। হামি উটি থাকিও না নেহাৎ হাসিনার ফ্যাসিবাদ হঠানোর মিশনে আছি তাই ইউটিউবিং করি।