আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবারও ১৪ ও ১৮ সালের মতো একতরফা ভোট করার পাঁয়তারা করছে আওয়ামীলীগ সরকার। যদিও তারা বিদেশী চাপের কারণে ব্যাপক অস্বস্তিতে রয়েছেন কিন্তু সেটি শিকার করতে নারাজ।তবে জোর করে একতরফা নির্বাচন করে তারা পার পাবে না সে বিষয়ে তারা অবগত।কারণ বিরোধী দল বিএনপি নির্বাচনে না এলে নির্বাচন অংশগ্রহনমূলক হবে না সেটি নানা মহল থেকে বলা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
হাসিনা আর তার দল কেন বুঝতে চাইছে না যে তাদের টাইম শেষ। তারা আর গ্লোবাল অর্ডারে ফিট করে না। কারণটা হচ্ছে তারা বুঝতেই পারেনি বা তাদের বুঝার প্রয়োজন হয়নি যে গ্লোবাল অর্ডার কীভাবে ফাংশন করে।
গ্লোবাল অর্ডার কীভাবে কাজ করে এটা কেউ ধরতেও পারবে না যদি এই গ্লোবাল অর্ডারের ভিতরে থেকে কেউ কাজ না করে। একটা ছোট উদাহরণ দেই নিজের অভিজ্ঞতা থেকে।
গ্লোবাল অর্ডার আপনি বুঝতে পারবেন বিগ কর্পোরেশন কীভাবে চলে সেটা দেখে, সেটার ভিতরে কাজ করে। ধরেন, আপনি আমেরিকায় গুগলের একটা গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেন। আপনি ঠিকঠাক বুঝে যাবেন গ্লোবাল অর্ডার কীভাবে চলে।
আমি জানিনা গুগলের অফিস বাংলাদেশে আছে কিনা। যদি বাংলাদেশে থেকেও থাকে গুগলের অফিস তারপরেও বাংলাদেশ গুগলের কান্ট্রি ম্যানেজার এটা ধরতে পারবে না যা আমেরিকার একজন কী একাউন্ট ম্যানেজার বুঝতে পারবে। কারণ বাংলাদেশের সিইওর এক্সেসই থাকবে না সেই টুল গুলোর যা তাকে এই গ্লোবাল অর্ডার বুঝতে সাহায্য করবে। ওই টুল বাংলাদেশে দরকার নেই সেইজন্য বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজারের এক্সেস থাকবে না তা নয় বরং ওই টুল যেই লেভেলে ফাংশন করে সেই লেভেলে বাংলাদেশ কাজই করেনা।
হাসিনা যতোই মুচরামুচরি করুক তার আর কোন অপশন নাই ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়া ছাড়া। সে যতো বেশী জেদ করবে ততো বেশী ক্ষতির মুখে পড়বে। সে যে তার সাঙ্গোপাঙ্গোদের লগি বৈঠার হু/ঙ্কার দিতে বলেছে, এই লগি বৈঠা নিজের হাসিনায় হান্দাইতে হবে।