Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Countrywide / হাতে অস্ত্র নিয়ে রাস্তায় বের হয়েই ঝাঁপিয়ে পড়লো এই যুবলীগ নেতা, জানা গেল বিস্তারিত

হাতে অস্ত্র নিয়ে রাস্তায় বের হয়েই ঝাঁপিয়ে পড়লো এই যুবলীগ নেতা, জানা গেল বিস্তারিত

মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা জীব আর সেই মানুষই যদি করে ঘৃনিত কাজ তাহলে এর থেকে দুঃখের আর কি হতে পারে। একজন (ইউপি) চেয়ারম্যান হলেন জনগনের প্রতিনিধি। জনগনের সার্বিক কল্যাণে তাদের পাশে থেকে কাজ করে যান সব সময়। সম্প্রতি জানা গেছে সেই চেয়ারম্যানের উপর হামলা করেছে যুবলীগের ক্যাডার হিসেবে পরিচিত মনিরুজ্জামান জুয়েল।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহজালাল মজুমদারের ওপর স/ন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। যুবলীগের ক্যাডার হিসেবে পরিচিত মনিরুজ্জামান জুয়েলের নেতৃত্বে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এ হা/মলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের নলঘর বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

হামলায় শাহজালাল মজুমদার ও তার গাড়িচালক আমজাদ হোসেন আহত হন। হামলায় শাহজালাল মজুমদারের ব্যক্তিগত গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এদিকে হামলার পর অভিযুক্ত মনিরুজ্জামান জুয়েলের হাতে আমেরিকান তৈরি এমপি-৫ মডেলের মেশিনগানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভা/ইরাল হয়েছে। ছবিতে মনিরুজ্জামান জুয়েলকে একই উপজেলার মিয়াবাজারে গ্রিন ভিউ রেস্তোরাঁর সামনে এক হাতে মেশিনগান নিয়ে সিগারেট টানতে দেখা যায়। এছাড়া আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় তার আরেকটি ছবিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। একাধিক মামলায় আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকলেও পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করেনি বলে অভিযোগ রয়েছে।

হামলায় আহত যুবলীগ নেতা শাহজালাল মজুমদার জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে নিকটবর্তী গোলাপনগর গ্রামে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে চিহ্নিত ক্যাডার মনিরুজ্জামান জুয়েলের নেতৃত্বে ৭-৮ জন সন্ত্রাসী আমার গাড়ি থামায়। তাদের প্রত্যেকের হাতেই ছিল অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ও বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র। আমার গাড়িতে আমি এবং চালক আমজাদ হোসেন ছাড়া আর কেউ ছিল না। নলঘর বাজারের কাছে সামাদ মেম্বারের বাড়িতে কোনো আশ্রয় নেই যখন সন্ত্রাসীদের হামলায় ছুটে যাই। এ সময় সন্ত্রাসীরা আমার প্রাইভেটকার ভাংচুর করে। পরে স্থানীয়রা জড়ো হলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।

শাহজালাল মজুমদার দাবি করেন, যুবলীগ ক্যাডার হিসেবে পরিচিত মনিরুজ্জামান জুয়েলের বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে আদালতের। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তাকে গ্রেফতার করে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া তিনি বেশ কয়েকটি মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তার কাছে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র রয়েছে।

হামলার ঘটনার পর আগ্নেয়াস্ত্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে উপজেলায় তোলপাড় শুরু হয়। ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

অস্ত্রের ছবি ও হামলার বিষয়ে বক্তব্য পেতে মনিরুজ্জামান জুয়েলের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, মনিরুজ্জামান জুয়েলের বিরুদ্ধে আদালতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। আমরা তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছি। কিন্তু তিনি এলাকায় থাকেন না। হঠাৎ আসে আবার চলে যায়। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া তার হাতে থাকা অস্ত্রটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, মানুষের কাজের মাধ্যমে মানুষ প্রয়ানের পরও এই পৃথিবীতে তাকে স্বরণ করা হয়ে থাকে তবে ভালো কাজেরট জন্য তাকে মানুষ শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করে আর খারাপ কাজের জন্য মানুষ তাকে ঘৃণাভরে স্বরণ করে। সৃষ্টির সেরা সৃষ্টি মানুষের দ্বারা কোনো অন্যায় কাজ করা কখনই শোভা পায় না।

মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা জীব আর সেই মানুষই যদি করে ঘৃনিত কাজ তাহলে এর থেকে দুঃখের আর কি হতে পারে। একজন (ইউপি) চেয়ারম্যান হলেন জনগনের প্রতিনিধি। জনগনের সার্বিক কল্যাণে তাদের পাশে থেকে কাজ করে যান সব সময়। সম্প্রতি জানা গেছে সেই চেয়ারম্যানের উপর হামলা করেছে যুবলীগের ক্যাডার হিসেবে পরিচিত মনিরুজ্জামান জুয়েল।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহজালাল মজুমদারের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। যুবলীগের ক্যাডার হিসেবে পরিচিত মনিরুজ্জামান জুয়েলের নেতৃত্বে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এ হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের নলঘর বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

হামলায় শাহজালাল মজুমদার ও তার গাড়িচালক আমজাদ হোসেন আহত হন। হামলায় শাহজালাল মজুমদারের ব্যক্তিগত গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এদিকে হামলার পর অভিযুক্ত মনিরুজ্জামান জুয়েলের হাতে আমেরিকান তৈরি এমপি-৫ মডেলের মেশিনগানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ছবিতে মনিরুজ্জামান জুয়েলকে একই উপজেলার মিয়াবাজারে গ্রিন ভিউ রেস্তোরাঁর সামনে এক হাতে মেশিনগান নিয়ে সিগারেট টানতে দেখা যায়। এছাড়া আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় তার আরেকটি ছবিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। একাধিক মামলায় আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকলেও পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করেনি বলে অভিযোগ রয়েছে।

হামলায় আহত যুবলীগ নেতা শাহজালাল মজুমদার জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে নিকটবর্তী গোলাপনগর গ্রামে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে চিহ্নিত ক্যাডার মনিরুজ্জামান জুয়েলের নেতৃত্বে ৭-৮ জন স/ন্ত্রাসী আমার গাড়ি থামায়। তাদের প্রত্যেকের হাতেই ছিল অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ও বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র। আমার গাড়িতে আমি এবং চালক আমজাদ হোসেন ছাড়া আর কেউ ছিল না। নলঘর বাজারের কাছে সামাদ মেম্বারের বাড়িতে কোনো আশ্রয় নেই যখন সন্ত্রাসীদের হামলায় ছুটে যাই। এ সময় সন্ত্রাসীরা আমার প্রাইভেটকার ভাংচুর করে। পরে স্থানীয়রা জড়ো হলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।

শাহজালাল মজুমদার দাবি করেন, যুবলীগ ক্যাডার হিসেবে পরিচিত মনিরুজ্জামান জুয়েলের বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে আদালতের। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তাকে গ্রেফতার করে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া তিনি বেশ কয়েকটি মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তার কাছে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র রয়েছে।

হামলার ঘটনার পর আগ্নেয়াস্ত্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে উপজেলায় তোলপাড় শুরু হয়। ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। অস্ত্রের ছবি ও হামলার বিষয়ে বক্তব্য পেতে মনিরুজ্জামান জুয়েলের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ রয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, মনিরুজ্জামান জুয়েলের বিরুদ্ধে আদালতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। আমরা তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছি। কিন্তু তিনি এলাকায় থাকেন না। হঠাৎ আসে আবার চলে যায়। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া তার হাতে থাকা অস্ত্রটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, মানুষের কাজের মাধ্যমে মানুষ প্রয়ানের পরও এই পৃথিবীতে তাকে স্বরণ করা হয়ে থাকে তবে ভালো কাজেরট জন্য তাকে মানুষ শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করে আর খারাপ কাজের জন্য মানুষ তাকে ঘৃণাভরে স্বরণ করে। সৃষ্টির সেরা সৃষ্টি মানুষের দ্বারা কোনো অন্যায় কাজ করা কখনই শোভা পায় না।

About Shafique Hasan

Check Also

উপদেষ্টা পরিষদেই বৈষম্য

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আঞ্চলিক বৈষম্যের অভিযোগ উঠেছে। ২৪ সদস্যের এই পরিষদে ১৩ জনই চট্টগ্রাম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *