সম্প্রতি প্রায় সারা-দেশজুড়েই নানা তাণ্ডব-সহ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারকে কেন্দ্র করে রীতিমতো নানা অপপ্রচারে মেতেছে বিএনপি-জামায়েত। এমনকি আসন্ন নির্বাচন নিয়েও মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে বিএনপি। ( BNP. ) আর এরই ধারাবাহিকতায় এবাং ঢাকা মহানগর ( Dhaka metropolis ) উত্তর ও দক্ষিণ ( South ) আওয়ামী লীগকে আরও সুসংগঠিত করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একই সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার বিষয়ে আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ দুটি শাখাকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন তিনি। বিএনপির কোনো উসকানিতে পা দেবেন না বলেও দলের নেতাদের হুঁশিয়ারি দেন শেখ হাসিনা। এছাড়া মহানগর আওয়ামী লীগের ( Metropolitan Awami League ) কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের স্থান না দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগে যেন কোনো ভূমিদস্যু, জামায়াত ( Jamaat ), বিতর্কিত ব্যক্তি ঢুকতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে- ‘দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো’।
ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শীর্ষ চার নেতাকে রোববার গণভবনে তলব করে এমন নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকাল ১১টায় গণভবনে যান ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মোন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পর দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চার নেতার সঙ্গে কথা বলেন শেখ হাসিনা।
এছাড়া কমিটি গঠনে বিভিন্ন প্রভাবশালী জায়গা থেকে লবিং আসবে বলে নগর আওয়ামী লীগের নেতারা জানিয়েছেন। এ সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা আওয়ামী লীগ করবে তাদের আওয়ামী লীগের কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
বিএনপির আন্দোলনে আওয়ামী লীগের কী করণীয় জানতে চান মহানগর নেতারা। জবাবে নেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক দল না হলেও দেশ গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে আমরা আন্দোলনকে স্বাগত জানাব। কিন্তু আন্দোলনের নামে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে উপযুক্ত জবাব দিতে হবে। আন্দোলনের নামে এদেশে ধ্বংস হতে দেওয়া হবে না। প্রত্যেককে তাদের কর্ম সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা (বিএনপি) পানি ঘোলা করে সুবিধা নিতে চায়। কিন্তু তাদের সে সুযোগ দেওয়া যাবে না।
এদিকে গত কয়েকদিন ধরে আন্দোলন-সমাবেশের নামে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও দেশনেত্রী শেখ হাসিনাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করার অভিযোগও উঠেছে বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। তবে এ ঘটনায় ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে সতর্ক করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক।
জেলা কমিটির নেতাদের সুশিক্ষিত এবং ভদ্র পরিবার থেকে নিতে হবে।
কিনত সরে জমিনে যে বিশাল অ;কের টাকা দিতে পারে তাকে নেয়।
ক্ষমতা পাওয়ার পর সে দুর্নীতি অবশ্যই করবে।
জেলা কমিটি থেকেনারীদের কোন মর্যাদা নেই