হরতালের সমর্থনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ জামায়াতের নেতাকর্মীরা রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে মিছিল, সমাবেশ ও পিকেটিং করেছেন। মঙ্গলবার সকালে তারা পান্থপথ, বিমানবন্দর, কাজীপাড়া, দক্ষিণখান, মগবাজার, বসিলা, মিরপুর, শ্যামলী, যাত্রাবাড়ী, খিলগাঁও, মিতিঝিল, বেইলি রোড, ডেমরা, বাদামতলী, সূত্রাপুর, ধোলাইপাড়, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রোড, সবুজবাগসহ বিভিন্ন স্থানে মিছিল করে। .
সকালে পান্থপথে হরতালের সমর্থনে ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও পিকেটিং করে নেতাকর্মীরা। এ সময় গণমাধ্যমের উত্তর সম্পাদক ড. আতাউর রহমান সরকার বলেন, সরকারের ষ/ড়যন্ত্র মোকাবেলায় জনগণ রাজপথে নেমে স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল করে তাদের প্রতি জনগণের আনুগত্য প্রকাশ করে। জনগণের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথ ছাড়বেন না। তাই অবিলম্বে নির্বাচনের নামে প্রহসন বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় মাফিয়া সরকারের জন্য গণঅভ্যুত্থান অপেক্ষা করছে।
হরতালের সমর্থনে দলের কর্মীরা বিমানবন্দর সড়কে মিছিল ও পিকেটিং করেন। থানা সম্পাদক আবু মাহদীর নেতৃত্বে মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। কাফরুল পশ্চিম থানার আমির আবু কাউসারের নেতৃত্বে হরতালের সমর্থনে মিছিলটি কাজীপাড়া থেকে শুরু হয়ে ৬০ ফুট সড়কে গিয়ে শেষ হয়। বিমানবন্দর-দক্ষিণখান সড়কে বিক্ষোভ মিছিল ও পিকেটিং করেন নেতাকর্মীরা। এ মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিমানবন্দর পুলিশের সচিব আবু মাহাদী।
এদিকে, সকালে হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের নেতাকর্মীরা।
সকালে হরতালের সমর্থনে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পিকেটিং ও সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেন দক্ষিণের নেতাকর্মীরা। এর নেতৃত্বে ছিলেন দক্ষিণ মজলিসের শুরা সদস্য মো. শাহজাহান খান। খিলগাঁওয়ে নেতাকর্মীরা পিকেটিং ও সড়ক অবরোধ করে মিছিল করেছে। এই পদযাত্রার নেতৃত্ব দেন দক্ষিণ ওয়ার্কিং কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম। মতিঝিলে মিছিল করেছেন নেতাকর্মীরা। দক্ষিণ মজলিসে শুরা সদস্য আবু আম্মারের নেতৃত্বে মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।