গত বছর সাতেক আগেই মারা যান স্বামী। আর এরপর থেকেই দুই সন্তানকে নিয়ে স্বামীর বাড়িতেই বসবাস করছিলেন এক বিধবা নারী। আর এরই সুবাধে প্রায় ওই ‘নারী’কে কু’প্র’স্তাব দিয়ে আসছিলেন ভাসুর। এরপর হঠা’ৎই একদিন জো”র’পূ”র্ব’ক ওই না’রীর স’ঙ্গে ‘শা”রী’রি’ক স’ম্প’র্কে ‘ লি”প্ত’ হন তিনি। এ ঘটনার পর বিয়ের জন্য চাপ দিলে রীতিমতো টালবাহানা শুরু করেন ওই ব্যক্তি।
এ অবস্থায় ভিকটিম বা’দী হয়ে রোববার রাতে নন্দীগ্রাম থানায় মা’ম’লা করলে পুলিশ সোমবার তাকে গ্রেফতার করে।
ওই নারীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ, সূত্র ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গ্রেফতারকৃতের চাচাতো ভাই প্রায় ৭ বছর আগে মারা যান। দুই সন্তান নিয়ে স্বামী’র বাড়িতে বসবাস করছেন বিধবা। বাড়িতে আর কেউ না থাকায় ভা’সুর তাকে খারাপ প্রস্তাব দিচ্ছেল। এরপর গত ১৩ মে রাতে ভাসুর ওই নারীর বাড়িতে প্র’বে’শ করে এবং তার স’তীত্ব কেড়ে নেয়। লজ্জা’য় কাউকে বলতে না পারায় ভাসু সুযোগ পেয়ে যায়। ২৫ জুন রাতে আবারও একই কাজ করেন। পরে আত্মীয়-স্বজনরা বিষয়টি জানতে পারলে ভাসুরকে বিয়ের প্রস্তা’ব দেন ও পরবর্তীতে টালবাহানা করতে থাকেন।
এ অবস্থায় কোনো উপায় না পেয়ে গত রবিবার থানায় মাম’লা দায়ের করেন ভু’ক্তো’ভুগী ওই নারী। পরবর্তীতে বিষয়টি আমলে অভিযুক্ত ওই ভাসুরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।