Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Countrywide / স্বামীকে আটকে রেখে তরুণীর সর্বনাশ, মুখ খুললেন ব্যারিস্টার রুমিন

স্বামীকে আটকে রেখে তরুণীর সর্বনাশ, মুখ খুললেন ব্যারিস্টার রুমিন

সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) বহিরাগত এক দম্পতিকে ডেকে নিয়ে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীর সর্বনাশ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো পবিত্র স্থানে এমন ঘটনায় হতবাক গোটা দেশ।

বিশ্ববিদ্যালয়টি এর আগেও বেশ কয়েকবার নারীদের সর্বনাশ ও যউ”নো হয়রানির নজিরবিহীন, নজিরবিহীন, নিকৃষ্ট এবং ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়ে সারা দেশকে হতবাক করেছিল। এ ঘটনা দেশ জুড়ে আলোচনায় পরিণত হয়েছে।

জাবিরের নারীর সর্বনাশের ইস্যুতে একটি আলোচনায় বেসরকারি টেলিভিশনে অংশ নেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা।

আলোচনার একপর্যায়ে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার কাছে জানতে চাওয়া হয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে খারাপ কাজের ঘটনায় অধিকাংশ আসামি গ্রেফতার হয়েছে এবং পুলিশ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে বলে আশ্বস্ত করেছে। এ ধরনের ঘটনা রোধ করা কি সম্ভব বলে মনে করেন?

জবাবে ব্যারিস্টার রুমিন উপস্থাপককে উদ্দেশ করে বলেন, আপনার কী মনে হয়? এখন যারা ছাত্রলীগ করে তারা আদর্শের জন্য করে? না। টানা ১৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। তারা (ছাত্রলীগ) মনে করে ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত হলে অবিশ্বাস্য ক্ষমতার অধিকারী হওয়া যাবে, অবিশ্বাস্য টাকার সঙ্গে যুক্ত হওয়া যাবে, আগামীতে চাকরির একটা নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে ও চাকরি না হলেও টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি করে নিজের একটা অবস্থান করে নেওয়া যাবে।

সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, আবরারের মতো মেধাবী ছাত্র এই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হলে তাদের নির্যাতন করে হ”/ত্যা করা হতে পারে। দিবালোকে বিশ্বজিৎকে হ”/ত্যা করা হতে পারে। ধ’/র্ষণ করে পার পাওয়া যাবে।

এই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় তারা এই ন্যাক্কার কাজ করার ঘটনা থেকে রেহাই পাবে বলেও অভিযুক্তদের বিশ্বাস। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়েছে নাটক হিসেবে। এই বিচার কতদূর যাবে তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।

About bisso Jit

Check Also

উপদেষ্টা পরিষদেই বৈষম্য

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আঞ্চলিক বৈষম্যের অভিযোগ উঠেছে। ২৪ সদস্যের এই পরিষদে ১৩ জনই চট্টগ্রাম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *