এবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুর একটি অবাক করা ঘটনা ঘটেছে সেখানে স্ত্রী কৃত কর্মের শাস্তি দেয়া হয়েছে তার স্বামীকে মূলত অন্যের নামে তুলে নিয়ে কয়েক লাখ টাকা প্রতারণা করে ওই ব্যক্তির স্ত্রী এবং একপর্যায়ে প্রচারণার ওই টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় সে এরপর সেই সকল পাওনাদার এবং ভুক্তভোগীরা ওই নারীকে না পেয়ে তার স্বামীকে কোনঠাসা করে এবং তাদের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়
অন্যের নামে ঋণ তুলে নিয়ে কয়েক লাখ টাকার প্রতারণা করে পালিয়ে গেছে এক নারী। তবে ভুক্তভোগীরা তাকে না পেয়ে তার স্বামীকে মারধর করেছে। রোববার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে ঘটনাটি ঘটেছে।
সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, দুর্গাপুরের বাসিন্দা অপর্ণা দার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। রোববার ভুক্তভোগীরা অপর্ণার বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। মা’র’ধ’র করা প্রতারকের স্বামী ও শাশুড়িকেও। ভেঙে ফেলা হয় ঘরের জানালা-দরজা ও মোটরবাইক।
প্রতারিতদের অভিযোগ, সরকারি ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে দীর্ঘদিন ধরেই প্রতারণা চক্র ফেঁদে বসেছিলেন অপর্ণা। বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে সই জাল করে নথিপত্র তৈরি করেছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত কেউ-ই সরকারি টাকা পাননি।
এছাড়া সব নথিপত্র আটকে রেখেছিলেন অপর্ণা। অন্যের নাম করে তোলা সেই ঋণ নিজেই হাতিয়েছিলেন। সুদও দিচ্ছিলেন।
কয়েক মাস পর থেকে ঋণের সুদ দিতে না পারায় পালিয়ে যান। তা পর যাদের নামে ঋণ তোলা, তাদের বাড়িতে হাজির হন ব্যাংকের লোকজন। ঋণ না নিয়েও বিপদে পড়েন বেশ কয়েকজন।
অপর্ণার স্বামী বলেন, আমার স্ত্রীর একটি বন্ধুদের দল ছিল। তারা ভাগাভাগি করে এই টাকা হাতিয়েছেন। আমার স্ত্রী বেশিরভাগটা নিয়েছে। তবে সে পালিয়ে গেছে। আমি যোগাযোগ করার চেষ্টা করে দেখেছি, ফোন বন্ধ।
বিভিন্ন সময়ে নানান ঘটনা ঘটছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তারই ধারাবাহিকতায় ভারতের ঘটেছে একটি ঘটনা যেখানে দেখা গিয়েছে স্ত্রীর কৃতকর্মের দায় স্বামীকে নিতে হয়েছে প্রতারণা করে দীর্ঘদিন থেকেই ওই ব্যক্তির স্ত্রী বিভিন্ন মানুষদের কাছ থেকে অনুমতি পত্র তৈরি করেছিলেন এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছিলেন তবে মানুষ শেষ পর্যন্ত কেউ সেই সরকারী টাকা পাইনি এরপর তারা ওই নারীকে ধরতে গেলে তিনি পালিয়ে যান যার ফলে তার স্বামীকে এই দায় নিতে হয়