দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশের সিনাবাহিনী সুনামের সাথে শান্তি মিশনে কাজ করে যাচ্ছে। যার কারনে তাদের সুনাম বিশ্বের ছড়িয়ে পড়ছে। তবে ক্ষমতাসীন সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্বারা দেশে বিচারবহিভূত হ/ত্যাকান্ড, গু/ম, হ/ত্যার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। এর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রসহ বিদেশী গুলো বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলচ্ছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে সেনাবাহিনীর ভূমিকা প্রসঙ্গে তুলে নতুন সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র জানান পিনাকী ভট্টাচার্য। বিষয়টি নিয়ে সা/মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি স্ট্যা/টাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠকদের জন্য হুবাহু নিচে তু/লে ধরা হলো।
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের তিন সদস্যের মৃ/ত্যুতে আমেরিকা শোক জ্ঞাপন করেছে। এর মাধ্যমে আমেরিকা যে মেসেজ দিছে তা হচ্ছে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী আমেরিকার কাছে একটি প্রায়োরিটি ইন্সটিটিউশন। একটা কারণ জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশন গুলোতে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখছে। আগামী দিনগুলোতে আমেরিকা এবং পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের রাজনীতিতে স/হিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন। তারা আশা করেন বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার ব্যাপারে সেনাবাহিনী একটা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে যেমনটি তারা করে যাচ্ছেন বিশ্বে বিভিন্ন কনফ্লিক্ট zone গুলোতে। সেনাবাহিনীর যদি তাদের এই ভূমিকা পালন না করতে পারে তাহলে শান্তি রক্ষা মিশনে তাদের অংশগ্রহণ অনিশ্চিত হতে পারে তার একটা ইনডিরেক্ট ইঙ্গিতও দেওয়া হয়েছে। জেনারেল মইনের বরাতে আমরা তো জানি যে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন গুলোতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ অনিশ্চিত হয়ে পড়ার অজুহাতে তিনি এক এগারোর এর ঘটনাটি ঘটিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, দেশের আভ্যন্তরীন আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে সেনাবাহিনীর ভূমিকা দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র তা না হলে তারা মিশনে তাদের অংশ নেওয়ার বিষয়টি অনিশ্চিত হতে পারে বলে জানান পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, সরকারের বিভিন্ন অপকর্মকান্ডের কারনে এমন সিদ্ধান্তের নেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।