গতকাল শনিবার (২ জুলাই) দুপুরে নিজ বাসা থেকে রেহেনুমা ফেরদৌসের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক ধারণায় রেহেনুমার মৃত্যুকে আ/ত্মহ/নন বলে মনে করছে পুলিশ। এদিকে এ ঘটনায় গোটা এলাকাজুড়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক শোরগোল। রেহেনুমা চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী থানার ১২ নম্বর সরাইপাড়া ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নুরুল আমিনের পুত্রবধু। তবে রেহেনুমার মৃ/ত্যুতে দায়ের করা মামলার আলোকে ইতিমধ্যে পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন কাউন্সিলরের ছেলে নওশাদুল আমিন।
শনিবার (২রা জুলাই) রাতে ‘আ’ত্ম’ন’নে প্ররোচনার একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। পাহাড়তলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, রেহনুমা ফেরদৌসের ‘লা’শ’ উদ্ধারের ঘটনায় তার বাবা তারেক ইম’তিয়াজ বাদী হয়ে পাহাড়তলী থানায় মামলা করেছেন। মামলায় নওশাদুল আমিন ও তার মাকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলায় নওশাদুল আমিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এর আগে পুলিশ তাকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
নওশাদুল আমিন ও রেহেনুমা ফেরদৌসের দুই বছরের একটি মেয়ে রয়েছে।
এদিকে সংবাদ মাধ্যমকে এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পাহাড়তলী থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান জানান, খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। এরপর বিছানার ওপর থেকে রেহেনুমার দে/হ উদ্ধার করা হয়। তবে রেহনুমা আ’ত্ম’হন’ন করেছেন বলে দাবি করেছেন কাউন্সিলরের পরিবারের সদস্যরা