ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের দু/র্নীতি আর লু/টপাটের কারনে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা সংকটের পড়েছে। উন্নয়নের নামে লাগাতার দু/র্নীতি কারনে রিজার্ভ সংকট তৈরী হয়েছে অথচ তাদের মন্ত্রী-এমপিরা মুখে উন্নয়নেরর জোয়ারে দেশকে ভাশিয়ে দিচ্ছে। দেশের মানুষ দ্রব্যের মূল্যের বৃদ্ধির জন্য দিশেহারা কিন্তু সরকারের সে দিকে কোনো নজর নাই তারা ব্যস্ত আছে নিজেদের নেতাকর্মীর পকেট ভরাতে। আবারও বেনা ভোটে ক্ষমতায় আশার জন্য নতুন কৌশল নিচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যা/টাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পা/ঠকদের জন্য হুবাহু নিছে দে/ওয়া হলো।
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার যেভাবে জয় বাংলা হইতেছে সেইটা ঠেকানোর কোন ম্যাজিক হাসিনার হাতে নাই। আমি আগেই বলেছি আগামী বছরের শুরুতে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ 20 বিলিয়নে নাইমা যাবে। সেইটা হবে অর্থনীতির জন্য সাত নম্বর বিপদ সংকেত।। আগামী জুন নাগাদ এই অবস্থায় চলতে থাকলে রিজার্ভ নাইম্যা যাবে ১০ বিলিয়নের কোঠায়। সেইটা হবে ১০ নম্বর বিপদ সংকেত। সেই অবস্থায় কোন কিছুই হাসিনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। সুতরাং অবস্থা আরো খারাপ হওয়ার আগে হাসিনা সম্ববত চেষ্টা করবেন তার বিনা ভোটের জমিদারির মেয়াদ আরো পাঁচ বছরের জন্য নিশ্চিত করতে। সুতরাং পরিস্থিতি প্রতিকূল হওয়ার আগেই আগামী কয়েক মাসের মধ্যে তিনি তড়িঘড়ি কইরা ইভিএম দিয়া আরো একটা সৃজনশীল পদ্ধতিতে একটা সাজানো নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং অধিকাংশ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে আসার ব্যবস্থা করবেন।
এরপর তিনি কিভাবে দেশ চালাইবেন সেইটা তিনি খোলাসা করছেন। যেমন, তিনি বলছেন অর্থনৈতিক সংকটের কারণে কিছুকাল পরে আমাগো খড়কুটা দিয়া রান্না করতে হবে। আর সামনে আসতেছে একটা দুর্ভিক্ষ। আর সবকিছুর জন্য দায়ী করলেন বিশ্ব পরিস্থিতিকে। অর্থাৎ অর্থনীতি ধ্বংস করে হইলেও, জনগণকে দুর্ভিক্ষে ঠেইলা দিয়া হইলেও, দেশের ভবিষ্যৎ কে অন্ধকারের ব্ল্যাক হোলে খেইলা দিয়া হইলেও আপনি কঠোর নির্মমতার সাথে শাসন চালাইয়া যাবেন। সেইটারই অ্যাডভান্স নোটিশ জনগণকে দিয়া রাখলেন। ঠিক কইছি না?
প্রসঙ্গত, দেশের অবস্থা যতই খারাপ হোক না কেন ক্ষমতায় থাকতে নিজের পথ পরিস্কা্র করতে চায় ভিন্ন কথা বলে সরকার প্রধান মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, দেশ শেষ হলে কোন সমস্যা নেই কিন্তু তার ক্ষমতা চায়।